ঢাকা ০৬:৫৮ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৩১ ভাদ্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

চাঁদপুরে রহিমা হত্যা মামলায় ৪জনের মৃত্যু দন্ড

সজীব খান : চাঁদপুর মতলব দক্ষিন উপজেলার রসুলপুর গ্রামের রহিমা হত্যা মামলায় ৪জনের মৃত্যুদন্ড দিয়েছে চাঁদপুর নারী ও শিশু নির্যাতন আদালত।
মঙ্গলবার চাঁদপুর নারী ও শিশু নির্যাতন আদালতের বিচারক জান্নাতুল ফেরদাউস চৌধুরী মৃত্যুদন্ড প্রদান করেন।
৩০২/৩৪ ধারায় মৃত্যুদন্ড এবং৯(১) ৩০ ধারায় যাবজ্জীবন কারাদন্ড, ৫০ হাজার টাকা জরিমানা ও অনাদায়ে ৬মাসের কারাদন্ড দেন।
মৃত্যুদন্ড ব্যাক্তিরা হচ্ছেন  মোহাম্মদ জিয়া ( ৩২) পিতা ফজলুল হক মাস্টার,কামাল হোসেন মিয়াজি, (পিতা আবুল খায়ের মিয়াজ,আবুল বাশার (৪৮), পিতা- আব্দুল জলিল,মোসাম্মৎ মাহমুদা বেগম (৩৮),স্বামী নজরুল ইসলাম, সর্বসাং ধারিন্দ্রা, রসুলপুর মতলব দক্ষিণ, রায়ের সময় মাহমুদা ছাড়া বাকী তিনজন উপস্থিত ছিলেন।
রহিমা আক্তার মতলব দক্ষিণ উপজেলার রসুলপুর গ্রামের সফিউল্লাহ মিয়াজীর মেয়ে। তার স্বামীর নাম আবু জাফর।
মামলার বরাত দিয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী অ্যাড. স্যাইয়েদুল ইসলাম বাবু জানান, ২০১৩ সালের ২১ মে ধর্ষণ শেষে গলাটিপে হত্যা করে মরদেহ বাড়ির পাশর্বর্তী ভুট্টা ক্ষেতে ফেলে রেখে যায়। এই ঘটনার পর দিন ভিকটিমের বাবা সফিউল্লাহ মিয়াজী বাদী হয়ে মতলব দক্ষিণ থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। পরে অভিযান চালিয়ে হত্যাকান্ডের সাথে জড়িত আসামীদের গ্রেফতার করে পুলিশ। পরে আসামীরা আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দী দেয়। দীর্ঘ বিচারিক কার্যক্রম শেষে মঙ্গলবার বিচারক তাদের সকলকে মৃত্যুদন্ডাদেশ দেন।
মমলায় আসামী পক্ষের আইনজীবী ছিলেন অ্যাড. শফিকুর রহমান ভূঁইয়া।
ট্যাগস :

বন্যা পরিস্থিতি উন্নতি হলে, জীবন ও জীবিকার প্রতি গুরুত্ব দিতে হবে : ডিসি মোহসীন উদ্দিন

চাঁদপুরে রহিমা হত্যা মামলায় ৪জনের মৃত্যু দন্ড

আপডেট সময় : ০৯:৫৬:৫৬ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৩ অগাস্ট ২০২২
সজীব খান : চাঁদপুর মতলব দক্ষিন উপজেলার রসুলপুর গ্রামের রহিমা হত্যা মামলায় ৪জনের মৃত্যুদন্ড দিয়েছে চাঁদপুর নারী ও শিশু নির্যাতন আদালত।
মঙ্গলবার চাঁদপুর নারী ও শিশু নির্যাতন আদালতের বিচারক জান্নাতুল ফেরদাউস চৌধুরী মৃত্যুদন্ড প্রদান করেন।
৩০২/৩৪ ধারায় মৃত্যুদন্ড এবং৯(১) ৩০ ধারায় যাবজ্জীবন কারাদন্ড, ৫০ হাজার টাকা জরিমানা ও অনাদায়ে ৬মাসের কারাদন্ড দেন।
মৃত্যুদন্ড ব্যাক্তিরা হচ্ছেন  মোহাম্মদ জিয়া ( ৩২) পিতা ফজলুল হক মাস্টার,কামাল হোসেন মিয়াজি, (পিতা আবুল খায়ের মিয়াজ,আবুল বাশার (৪৮), পিতা- আব্দুল জলিল,মোসাম্মৎ মাহমুদা বেগম (৩৮),স্বামী নজরুল ইসলাম, সর্বসাং ধারিন্দ্রা, রসুলপুর মতলব দক্ষিণ, রায়ের সময় মাহমুদা ছাড়া বাকী তিনজন উপস্থিত ছিলেন।
রহিমা আক্তার মতলব দক্ষিণ উপজেলার রসুলপুর গ্রামের সফিউল্লাহ মিয়াজীর মেয়ে। তার স্বামীর নাম আবু জাফর।
মামলার বরাত দিয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী অ্যাড. স্যাইয়েদুল ইসলাম বাবু জানান, ২০১৩ সালের ২১ মে ধর্ষণ শেষে গলাটিপে হত্যা করে মরদেহ বাড়ির পাশর্বর্তী ভুট্টা ক্ষেতে ফেলে রেখে যায়। এই ঘটনার পর দিন ভিকটিমের বাবা সফিউল্লাহ মিয়াজী বাদী হয়ে মতলব দক্ষিণ থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। পরে অভিযান চালিয়ে হত্যাকান্ডের সাথে জড়িত আসামীদের গ্রেফতার করে পুলিশ। পরে আসামীরা আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দী দেয়। দীর্ঘ বিচারিক কার্যক্রম শেষে মঙ্গলবার বিচারক তাদের সকলকে মৃত্যুদন্ডাদেশ দেন।
মমলায় আসামী পক্ষের আইনজীবী ছিলেন অ্যাড. শফিকুর রহমান ভূঁইয়া।