ঢাকা ০৬:৪৩ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১২ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

কচুয়ায় ৫ ইউপিতে নৌকার ভরাডুবির কারণ

মো: রাছেল : পঞ্চম ধাপে অনুষ্ঠিত কচুয়া উপজেলা ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থীর নৌকা প্রতীকের ভরাডুবি হয়েছে। গত বুধবার ১২টি ইউপির মধ্যে স্বতন্ত্র প্রার্থী ৭টিতে এবং নৌকা ৫টি জয়লাভ করে। দুই একটি বিছিন্ন ঘটনা ছাড়াই ভোটাররা তাদের ভোট প্রদান করেছেন। বুধবার সন্ধ্যায় উপজেলা নির্বাচন অফিসের কার্যালয়ে ইউনিয়নের কেন্দ্রগুলো থেকে ফলাফলের ঘোষণা আসতে থাকে। এরপর রিটার্নিং কর্মকর্তা নির্বাচনী ফলাফল ঘোষণা করেন।

Model Hospital

প্রতিদ্বন্দ্বি প্রার্থীরা হচ্ছেন- সাচার ইউনিয়নে বিদ্রোহী স্বতন্ত্র (ঘোড়া) প্রতীকে মনির হোসেন পেয়েছেন ৬ হাজার ৩শ ২১ ভোট। তার প্রতিদ্বন্দ্বি (নৌকা)প্রতীকের প্রার্থী মিন্নত আলী তালুকদার পেয়েছেন ৪ হাজার ৬০ ভোট। পাথৈর ইউনিয়নে বিদ্রোহী স্বতন্ত্র প্রতীকে (আনারস) আলী আক্কাস মোল্লা পেয়েছেন ২ হাজার ৫শ ৫৬ ভোট। তার প্রতিদ্বন্দ্বি বিদ্রোহী স্বতন্ত্র প্রার্থী (টেলিফোন) গোফরান ২হাজার ৪শ ৩৭ ভোট।

বিতারা ইউনিয়নে স্বতন্ত্র (ঘোড়া) প্রতীকে ইসহাক সিকদার পেয়েছেন ৮হাজার ৭শ ৮৯ ভোট। তার প্রতিদ্বন্দ্বি বিদ্রোহী প্রার্থী (আনারস) ইসমাইল হোসেন পেয়েছেন ৬হাজার ৭শ ৩৪ ভোট। পালাখাল মডেল ইউনিয়নে বিদ্রোহী স্বতন্ত্র (ঘোড়া) প্রতীকে হাবিব মজুমদার জয় পেয়েছেন ৫ হাজার ৪শ ২০ ভোট। তার প্রতিদ্বন্দ্বি স্বতন্ত্র প্রার্থী (মোটর সাইকেল) ইমাম হোসেন ৩ হাজার ৬শ ৪২ ভোট। পশ্চিম সহদেবপুর ইউনিয়নে (নৌকা) প্রতীকে আলমগীর হোসেন পেয়েছেন ৫ হাজার ৯শ ১৫ ভোট। তার প্রতিদ্বন্দ্বি বিদ্রোহী স্বতন্ত্র (আনারস) প্রার্থী আবদুস সামাদ ৫হাজার ৮শ ৭১ ভোট।

উত্তর কচুয়া ইউনিয়নে (নৌকা) প্রতীকে আখতার হোসাইন পেয়েছেন ৮ হাজার ৭শ ৮২ ভোট। তার প্রতিদ্বন্দ্বি বিদ্রোহী স্বতন্ত্র প্রার্থী (আনারস) কাজী জহিরুল ইসলাম পেয়েছেন ৪ হাজার ৫শ ৯৪ ভোট। কচুয়া দক্ষিণ ইউনিয়নে (চশমা) প্রতীকে স্বতন্ত্র খন্দকার আরিফজ্জুমান আরিফ পেয়েছেন ২ হাজার ৯শ ৬৮ ভোট। তার প্রতিদ্বন্দ্বি (নৌকা) প্রতীকের আলী আজগর প্রধান পেয়েছেন ২ হাজার ৫শ ১৪ ভোট। কাদলা ইউনিয়নে বিদ্রোহী স্বতন্ত্র (আনারস) প্রতীকে নূরে-ই আলম রিহাত পেয়েছেন ১০ হাজার ৩শ ৪৪ ভোট। তার প্রতিদ্বন্দ্বি প্রার্থী (নৌকা) প্রতীকে রফিকুল ইসলাম লালু পেয়েছেন ৩হাজার ৯৯ ভোট। কড়ইয়া ইউনিয়নে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় (নৌকা) প্রতীকে আবদুস সালাম সওদাগর, গোহট উত্তর ইউনিয়নে (নৌকা) প্রতীকে কবির হোসেন পেয়েছেন ৬ হাজার ৬শ ৯২ ভোট। তার প্রতিদ্বন্দ্বি বিদ্রোহী স্বতন্ত্র (আনারস) আমিন উদ্দিন পেয়েছেন ৫ হাজার ৪শ ৩৬ ভোট।

গোহট দক্ষিণ ইউনিয়নে (নৌকা) প্রতীকে আমির হোসেন পেয়েছেন ৯হাজার১শ ৩১ ভোট। তার প্রতিদ্বন্দ্বি বিদ্রোহী প্রার্থী (মোটর সাইকেল) প্রতীকে আলা উদ্দিন পেয়েছেন ৫হাজার ১শ ৪০ ভোট। আশ্রাফপুর ইউনিয়নে বিদ্রোহী স্বতন্ত্র প্রার্থী (ঘোড়া ) প্রতীকে গোলাম মাওলা হেলাল মুন্সী পেয়েছেন ৫ হাজার ২শ ৯৫ ভোট। তার প্রতিদ্বন্দ্বি (নৌকা) প্রতীকের ওমর ফারুক শামীম পেয়েছেন ৪ হাজার ৮শ ৯২ ভোট।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

স্কুলের শ্রেণিকক্ষে ‘আপত্তিকর’ অবস্থায় ছাত্রীসহ প্রধান শিক্ষক আটক

কচুয়ায় ৫ ইউপিতে নৌকার ভরাডুবির কারণ

আপডেট সময় : ০৩:৩১:৪৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৬ জানুয়ারী ২০২২

মো: রাছেল : পঞ্চম ধাপে অনুষ্ঠিত কচুয়া উপজেলা ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থীর নৌকা প্রতীকের ভরাডুবি হয়েছে। গত বুধবার ১২টি ইউপির মধ্যে স্বতন্ত্র প্রার্থী ৭টিতে এবং নৌকা ৫টি জয়লাভ করে। দুই একটি বিছিন্ন ঘটনা ছাড়াই ভোটাররা তাদের ভোট প্রদান করেছেন। বুধবার সন্ধ্যায় উপজেলা নির্বাচন অফিসের কার্যালয়ে ইউনিয়নের কেন্দ্রগুলো থেকে ফলাফলের ঘোষণা আসতে থাকে। এরপর রিটার্নিং কর্মকর্তা নির্বাচনী ফলাফল ঘোষণা করেন।

Model Hospital

প্রতিদ্বন্দ্বি প্রার্থীরা হচ্ছেন- সাচার ইউনিয়নে বিদ্রোহী স্বতন্ত্র (ঘোড়া) প্রতীকে মনির হোসেন পেয়েছেন ৬ হাজার ৩শ ২১ ভোট। তার প্রতিদ্বন্দ্বি (নৌকা)প্রতীকের প্রার্থী মিন্নত আলী তালুকদার পেয়েছেন ৪ হাজার ৬০ ভোট। পাথৈর ইউনিয়নে বিদ্রোহী স্বতন্ত্র প্রতীকে (আনারস) আলী আক্কাস মোল্লা পেয়েছেন ২ হাজার ৫শ ৫৬ ভোট। তার প্রতিদ্বন্দ্বি বিদ্রোহী স্বতন্ত্র প্রার্থী (টেলিফোন) গোফরান ২হাজার ৪শ ৩৭ ভোট।

বিতারা ইউনিয়নে স্বতন্ত্র (ঘোড়া) প্রতীকে ইসহাক সিকদার পেয়েছেন ৮হাজার ৭শ ৮৯ ভোট। তার প্রতিদ্বন্দ্বি বিদ্রোহী প্রার্থী (আনারস) ইসমাইল হোসেন পেয়েছেন ৬হাজার ৭শ ৩৪ ভোট। পালাখাল মডেল ইউনিয়নে বিদ্রোহী স্বতন্ত্র (ঘোড়া) প্রতীকে হাবিব মজুমদার জয় পেয়েছেন ৫ হাজার ৪শ ২০ ভোট। তার প্রতিদ্বন্দ্বি স্বতন্ত্র প্রার্থী (মোটর সাইকেল) ইমাম হোসেন ৩ হাজার ৬শ ৪২ ভোট। পশ্চিম সহদেবপুর ইউনিয়নে (নৌকা) প্রতীকে আলমগীর হোসেন পেয়েছেন ৫ হাজার ৯শ ১৫ ভোট। তার প্রতিদ্বন্দ্বি বিদ্রোহী স্বতন্ত্র (আনারস) প্রার্থী আবদুস সামাদ ৫হাজার ৮শ ৭১ ভোট।

উত্তর কচুয়া ইউনিয়নে (নৌকা) প্রতীকে আখতার হোসাইন পেয়েছেন ৮ হাজার ৭শ ৮২ ভোট। তার প্রতিদ্বন্দ্বি বিদ্রোহী স্বতন্ত্র প্রার্থী (আনারস) কাজী জহিরুল ইসলাম পেয়েছেন ৪ হাজার ৫শ ৯৪ ভোট। কচুয়া দক্ষিণ ইউনিয়নে (চশমা) প্রতীকে স্বতন্ত্র খন্দকার আরিফজ্জুমান আরিফ পেয়েছেন ২ হাজার ৯শ ৬৮ ভোট। তার প্রতিদ্বন্দ্বি (নৌকা) প্রতীকের আলী আজগর প্রধান পেয়েছেন ২ হাজার ৫শ ১৪ ভোট। কাদলা ইউনিয়নে বিদ্রোহী স্বতন্ত্র (আনারস) প্রতীকে নূরে-ই আলম রিহাত পেয়েছেন ১০ হাজার ৩শ ৪৪ ভোট। তার প্রতিদ্বন্দ্বি প্রার্থী (নৌকা) প্রতীকে রফিকুল ইসলাম লালু পেয়েছেন ৩হাজার ৯৯ ভোট। কড়ইয়া ইউনিয়নে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় (নৌকা) প্রতীকে আবদুস সালাম সওদাগর, গোহট উত্তর ইউনিয়নে (নৌকা) প্রতীকে কবির হোসেন পেয়েছেন ৬ হাজার ৬শ ৯২ ভোট। তার প্রতিদ্বন্দ্বি বিদ্রোহী স্বতন্ত্র (আনারস) আমিন উদ্দিন পেয়েছেন ৫ হাজার ৪শ ৩৬ ভোট।

গোহট দক্ষিণ ইউনিয়নে (নৌকা) প্রতীকে আমির হোসেন পেয়েছেন ৯হাজার১শ ৩১ ভোট। তার প্রতিদ্বন্দ্বি বিদ্রোহী প্রার্থী (মোটর সাইকেল) প্রতীকে আলা উদ্দিন পেয়েছেন ৫হাজার ১শ ৪০ ভোট। আশ্রাফপুর ইউনিয়নে বিদ্রোহী স্বতন্ত্র প্রার্থী (ঘোড়া ) প্রতীকে গোলাম মাওলা হেলাল মুন্সী পেয়েছেন ৫ হাজার ২শ ৯৫ ভোট। তার প্রতিদ্বন্দ্বি (নৌকা) প্রতীকের ওমর ফারুক শামীম পেয়েছেন ৪ হাজার ৮শ ৯২ ভোট।