ঢাকা ০৫:৪৩ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৫ মে ২০২৪, ৩১ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

হাইমচরে তীব্র গরমে পাঠদান ব্যহত হচ্ছে, মর্নিং স্কুলের দাবি

তীব্র গরমে হাইমচরে স্কুল শিক্ষার্থীদের সীমাহীন ভোগান্তি। বেশ কিছুদিন ধরে দেশে তীব্র তাপদাহে অতিষ্ঠ জনজীবন। আরও কিছুদিন এই তাপমাত্রা অব্যাহত থাকতে পারে বলে আভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
উদ্ভুত পরিস্থিতিতে চাঁদপুরের হাইমচরে চরম ভোগান্তির শিকার হচ্ছে শিক্ষক শিক্ষার্থীরা। প্রচন্ড গরম উপেক্ষা করে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে উপস্থিত হওয়ার কারণে অনেকেই অসুস্থ হয়ে পড়ছে। অধিকাংশ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ফ্যানের পর্যাপ্ত ব্যবস্থা না থাকার পাশাপাশি বিদ্যুতের লোডশেডিংয়ের কারণে শিক্ষার্থীদের ভোগান্তি আরও বেশি হচ্ছে।
এ অবস্থায় গরমের কারণে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বিশেষ ছুটি অথবা ক্লাস কার্যক্রমের সময় কমিয়ে আনার পাশাপাশি মর্নিংক্লাসের দাবি উঠেছে সংশ্লিষ্ট মহলে।
শিক্ষার্থীরা বলছেন, প্রচন্ড গরমে আমরা নিয়মিতভাবে ক্লাস করতে হিমশিম খাচ্ছি। বেলা বাড়ার সাথে সাথে শ্রেণিকক্ষে পাঠদানে আমাদের ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে। আমাদের শিক্ষকরাও স্বস্তিতে পড়াতে পারছেন না। প্রাইমারি স্কুলের মতো আমাদের ও মর্নিং ক্লাসের ব্যবস্থা করলে আমাদের জন্য ভালো হবে।
শিক্ষকরা বলছেন, তীব্র তাপদেহের কারণে কিছুদিন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকলেও রবিবার শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খুলেছে।
ফলে শিক্ষার্থীরা গরমে কারণে অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে। মর্নিং ক্লাস হলেই অনেকটাই গরমের তীব্র তাপদাহ থেকে রক্ষা হবে বলেও জানান তারা।
ট্যাগস :

চাকরির বদলে রেস্টুরেন্ট ব্যবসায় সফল হাজীগঞ্জের নারী উদ্যোক্তা মুসকান নূর

হাইমচরে তীব্র গরমে পাঠদান ব্যহত হচ্ছে, মর্নিং স্কুলের দাবি

আপডেট সময় : ০১:১৮:৩২ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৪
তীব্র গরমে হাইমচরে স্কুল শিক্ষার্থীদের সীমাহীন ভোগান্তি। বেশ কিছুদিন ধরে দেশে তীব্র তাপদাহে অতিষ্ঠ জনজীবন। আরও কিছুদিন এই তাপমাত্রা অব্যাহত থাকতে পারে বলে আভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
উদ্ভুত পরিস্থিতিতে চাঁদপুরের হাইমচরে চরম ভোগান্তির শিকার হচ্ছে শিক্ষক শিক্ষার্থীরা। প্রচন্ড গরম উপেক্ষা করে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে উপস্থিত হওয়ার কারণে অনেকেই অসুস্থ হয়ে পড়ছে। অধিকাংশ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ফ্যানের পর্যাপ্ত ব্যবস্থা না থাকার পাশাপাশি বিদ্যুতের লোডশেডিংয়ের কারণে শিক্ষার্থীদের ভোগান্তি আরও বেশি হচ্ছে।
এ অবস্থায় গরমের কারণে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বিশেষ ছুটি অথবা ক্লাস কার্যক্রমের সময় কমিয়ে আনার পাশাপাশি মর্নিংক্লাসের দাবি উঠেছে সংশ্লিষ্ট মহলে।
শিক্ষার্থীরা বলছেন, প্রচন্ড গরমে আমরা নিয়মিতভাবে ক্লাস করতে হিমশিম খাচ্ছি। বেলা বাড়ার সাথে সাথে শ্রেণিকক্ষে পাঠদানে আমাদের ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে। আমাদের শিক্ষকরাও স্বস্তিতে পড়াতে পারছেন না। প্রাইমারি স্কুলের মতো আমাদের ও মর্নিং ক্লাসের ব্যবস্থা করলে আমাদের জন্য ভালো হবে।
শিক্ষকরা বলছেন, তীব্র তাপদেহের কারণে কিছুদিন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকলেও রবিবার শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খুলেছে।
ফলে শিক্ষার্থীরা গরমে কারণে অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে। মর্নিং ক্লাস হলেই অনেকটাই গরমের তীব্র তাপদাহ থেকে রক্ষা হবে বলেও জানান তারা।