সজীব খান : চাঁদপুর সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের ত্রী-বার্ষিক সম্মেলনে বর্তমান কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক আইউব আলী বেপারী সাধারণ সম্পাদক প্রাথী হচ্ছেন বলে বিষয়টি তিনি নিশ্চিত করেছেন।
একজন কর্মীবান্ধন নেতা হিসেবে আইউব আলী বেপারী সাধারণ সম্পাদক হিসেবে ব্যাপক জনপ্রীয়তায় রয়েছেন। আসন্ন ৬ ডিসেম্বর ত্রী বার্ষিক সম্মেলনে সাধারণ সম্পাদক হিসেবে এ পর্যন্ত আইউব আলী বেপারীর নাম একক ভাবেই শুনা যাচ্ছেন। দলের প্রয়োজনে তৃনমূলের নেতাকর্মীদের দাবি ও মতামতের ভিত্তিতে তিনি সাধারণ সম্পাদক প্রার্থী। ৬ ডিসেম্বর ত্রী বার্ষিক সম্মেলন শান্তিপূর্ণ ও সুন্দর ভাবে শেষ করার জন্য তারা প্রস্তুতি চালিয়ে যাচ্ছেন।
আইউব আলী বেপারী ছাত্র রাজনীতি থেকে বেড়ে উঠা আওয়ামী লীগের দুঃসময়ের সাহসী কান্ডারী নেতা হিসেবে সবার কাছেই পরিচিত রয়েছেন। যোগ্য প্রার্থী হিসেবে এবার সাধারণ সম্পাদক হওয়ার দাবিদার বলে তৃনমূলের নেতাকর্মীরা জানিয়েছেন। ৮০ এর দশকের স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলন থেকে শুরু করে দলের দুঃসময়ে আইউব আলী বেপারী সবার পাশে ছিলেন, আন্দোলনে নেতৃত্ব দিয়েছে। তিনি বিগত দিনে জাতীয় সংসদ নির্বাচন, স্থানীয় নির্বাচন, পৌর নির্বাচনে তিনি নেতৃত্ব দিয়ে আওয়ামী লীগের প্রার্থীর পক্ষে কাজ করে বিজয়ী হওয়া পর্যন্ত মাঠ পর্যায়ে থেকেছেন। নেতাকর্মীদের সব সময় খোঁজ খবর নিয়েছেন। দলের সকল বিষয়ে আলোচনা করেছেন দলের প্রয়োজনে তিনি কখনোই পিছু না হতে সামনে এগিয়েছেন।
আইউব আলী বেপারী একজন নেতা, কখনোই নেতাকর্মীদেরকে কোন বিষয়ে হতাশ করেনি, বিমুখ করেননি। যখন যে কোন সমস্যায় পাশে থাকছেন, খোঁজ খবর নিচ্ছেন, মাঠ পর্যায়ে এখন পর্যন্ত সাধারণ সম্পাদক হিসেবে আইউব আলী বেপারীর বিকল্প নেই বলে তৃনমূলের নেতামর্কীরা সংবাদ মাধ্যমকে জানিয়েছেন।
তৃনমূলের সর্বস্তরের কর্মীদের অনেক আস্থা ভাজন হিসেবে আইউব আলী বেপারী রয়েছেন, দলের শৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে তিনি সব সময় কঠোর ছিলেন। শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করার জন্য আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের সব সময় এক্য রেখেছেন। সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের কোন প্রকার বিবেদ না রেখে সকলের মাঝে ঐক্য রেখে কাজ করা তিনি পছন্দ করেছেন।
আইউব আলী বেপারী বলেন, আমি দলের প্রয়োজনে সাধারণ সম্পাদক প্রার্থী হচ্ছি, বিগত দিনের দলের প্রয়োজনে আমি কাজ করেছি, আশা করি দল আমাকে মূল্যায়ন করবে। তৃনমূলের নেতাকর্মীদের প্রত্যাশা নেতৃবৃন্দ পূরণ করবে। আমার রাজনীতির জীবনে যা করেছি, দলের জন্যই করেছি, দলের বাহিরে গিয়ে কখনোই আমি কোন সিদ্বান্ত নেইনি, যাইনি। আমি বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা গড়ার জন্য সব সময় আছি, থাকবো।