
বৃহস্পতিবার সকালে এসব তথ্য নিশ্চিত করেন চাঁদপুর নৌ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কেএমএস ইকবাল।
নৌ পুলিশের দেয়া তথ্য জানা গেছে, গত ২৪ ঘণ্টা চাঁদপুর নৌ থানা এলাকায় পদ্মা ও মেঘনা নদীতে অভিযান পরিচালনা করা হয়। এ সময় যাত্রাবাহী লঞ্চ এমভি জামাল-৮ থেকে ১২টি চায়না চাই জব্দ করা হয়।

আটককৃত ১৬ জেলের মধ্যে ১২ জনের বিরুদ্ধে চাঁদপুর সদর মডেল থানায় মৎস্য আইনে ৬টি নিয়মিত মামলা দায়ের করা হয়েছে। বাকি ৪ জন অপ্রাপ্তবয়স্ক হওয়ায় তাদের অভিভাবকদের জিম্মায় মুচলেকা রেখে ছেড়ে দেয়া হয়েছে।
এদিকে জব্দকৃত কারেন্ট জাল আগুনে পুড়িয়ে ধ্বংস, জাটকা মাছ স্থানীয় দরিদ্র জনগোষ্ঠী ও এতিমখানায় বিতরণ করা হয়। বাঁশের ঝোপ নদীতে বাল্কহেড দ্বারা বিনষ্ট এবং বেহুন্দি জাল, নৌকা ও চায়না চাই থানার হেফাজতে রাখা হয়েছে।
চাঁদপুর নৌ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কেএমএস ইকবাল বলেন, বিশেষ অভিযানের ফলে ইলিশ রক্ষা কার্যক্রম আরও জোরদার হবে বলে আশা করা যায়। চাঁদপুর নৌ থানা জনগণের সহযোগিতায় মৎস্য সম্পদ সংরক্ষণে সবসময় কাজ অব্যাহত রাখবে।