সাইফুল ইসলাম সিফাত : হাজীগঞ্জ উপজেলায় সপ্তম শ্রেণীর ছাত্রীকে নানা পরিচয়ে একাধিকবার ধর্ষণ করা হয়। ছয় মাস আগে সে গর্ভপাত হয়ে পড়ে। পুলিশ ঘটনা জানার তিনঘণ্টার মধ্যে ধর্ষক সিরাজুল ইসলাম সিরাজকে উপজেলার মেনাপুর গ্রাম থেকে আটক করে। এরআগে পুলিশ ছেলের বউ সীমা, মেয়ে বকুল ও ইসলামীয়া মর্ডান হাসপাতালের আয়া কে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করেন।
![priyo chandpur 12 Model Hospital](https://priyochandpur.net/wp-content/uploads/2023/11/awfe.png)
পুলিশ জানায়, ছয় মাসের নবজাতককে পৌরসভার ডাস্টবিনে ফেলে দিলো ধর্ষকের ছেলের বউ ও মেয়ে। ঘটনাটি হাজীগঞ্জ উপজেলার ৮ নং হাটিলা পূর্ব ইউনিয়নের হাড়িয়ান এলাকার।
বৃহস্পতিবার সকালে হাজীগঞ্জ পৌরসভার ৪নং ওয়ার্ডের মকিমাবাদ এলাকার একটি বাসায় ছয় মাসের নবজাতককে প্রসব করে ডাস্টবিনে ফেলে দেয়া হয়।
তিনি হাজীগঞ্জ পৌরসভার ৪নং ওয়ার্ড মকিমাবাদ দাই বাড়ী বাসিন্দা ছিলেন। পরে তিনি হাটিলা ইউনিয়নের হাড়িয়াইন আড়ং বাজারের পাশে একটি বাড়ী করেন। সেখানে তিনি বসবাস করে ঘটনার জন্ম দেয়। খবর পেয়ে হাজীগঞ্জ থানা উপ-পরিদর্শক মহসিন ঘটনাস্থলে যান। তিনি ওই স্কুলছাত্রীসহ বাসার সবাইকে থানায় নিয়ে যান।
হাজীগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ মোহাম্মদ জুবাইর সৈয়দ জানান, আইনানুগত ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে। ঘটনার সাথে জড়িত থাকার অভিযোগে সবাইকে থানায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আনা হয়েছে।
বুধবার রাতে পুলিশ সেই নবজাতকের মৃতদেহ ডাস্টবিন থেকে উদ্ধার করেন।