ঢাকা ১০:৫৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ০৪ ডিসেম্বর ২০২৩, ২০ অগ্রহায়ণ ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

শঙ্কর চন্দ্র দের পরলোকগমনে উদয়ন শিশু বিদ্যালয়ের শোক

প্রেস বিজ্ঞপ্তি : চাঁদপুর উদয়ন শিশু বিদ্যালয়ের পরিচালনা পর্ষদের সদস্য, চাঁদপুর প্রেসক্লাবের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য, কিংবদন্তীতুল্য প্রবীণ সাংবাদিক, জুট মিলের অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তা, পুরাণবাজার ডিগ্রি কলেজের সাবেক লাইব্রেরিয়ান ও সর্বজনশ্রদ্ধেয় ব্যক্তি শঙ্কর চন্দ্র দের আর বেঁচে নেই। তাঁর দের মৃত্যতে শোক জানিয়েছেন চাঁদপুর উদয়ন শিশু বিদ্যালয়। এক শোক বার্তায় উদয়ন শিশু বিদ্যালয়ের সভাপতি আলহাজ্ব মোঃ জাহাঙ্গীর আখন্দ সেলিম ও সাধারণ সম্পাদক গোলাম কিবরিয়া জীবনসহ কার্যকরী কমিটির সদস্য ও শিক্ষক-শিক্ষিকাবৃন্দ শোক সন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।

Model Hospital

এক শোক বার্তায় তাঁরা বলেন, তিনি ছিলেন একজন নির্লোভ, নিরহংকারী মানুষ । সৎ সাংবাদিকতায় তিনি ছিলেন নির্ভীক এবং অবিচল।

উল্লেখ্য, গত ৩ ফেব্রুয়ারি বৃহস্পতিবার দুপুর ২টা ১০ মিনিটে মেথা রোডস্থ ভাড়া বাসায় শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিলো ৭৮ বছর। তিনি স্ত্রী, দুই ছেলে, পুত্রবধূ, নাতি-নাতনিসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।

তিনি ১০ জানুয়ারি নিজ ঘরের মধ্যে দুর্ঘটনাজনিত কারণে হাড় ভেঙ্গে বার্ধক্যজনিত জটিলতায় ভুগছিলেন।

আরো পড়ুন  সামর্থ্য অনুযায়ী শীতার্ত মানুষের পাশে দাঁড়ান : নুরুল আমিন রুহুল এমপি
ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

ফের শাহরাস্তির জনতা উবি’র সভাপতি আবুল কালাম আজাদ

শঙ্কর চন্দ্র দের পরলোকগমনে উদয়ন শিশু বিদ্যালয়ের শোক

আপডেট সময় : ০১:২৩:২৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ৬ ফেব্রুয়ারী ২০২২

প্রেস বিজ্ঞপ্তি : চাঁদপুর উদয়ন শিশু বিদ্যালয়ের পরিচালনা পর্ষদের সদস্য, চাঁদপুর প্রেসক্লাবের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য, কিংবদন্তীতুল্য প্রবীণ সাংবাদিক, জুট মিলের অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তা, পুরাণবাজার ডিগ্রি কলেজের সাবেক লাইব্রেরিয়ান ও সর্বজনশ্রদ্ধেয় ব্যক্তি শঙ্কর চন্দ্র দের আর বেঁচে নেই। তাঁর দের মৃত্যতে শোক জানিয়েছেন চাঁদপুর উদয়ন শিশু বিদ্যালয়। এক শোক বার্তায় উদয়ন শিশু বিদ্যালয়ের সভাপতি আলহাজ্ব মোঃ জাহাঙ্গীর আখন্দ সেলিম ও সাধারণ সম্পাদক গোলাম কিবরিয়া জীবনসহ কার্যকরী কমিটির সদস্য ও শিক্ষক-শিক্ষিকাবৃন্দ শোক সন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।

Model Hospital

এক শোক বার্তায় তাঁরা বলেন, তিনি ছিলেন একজন নির্লোভ, নিরহংকারী মানুষ । সৎ সাংবাদিকতায় তিনি ছিলেন নির্ভীক এবং অবিচল।

উল্লেখ্য, গত ৩ ফেব্রুয়ারি বৃহস্পতিবার দুপুর ২টা ১০ মিনিটে মেথা রোডস্থ ভাড়া বাসায় শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিলো ৭৮ বছর। তিনি স্ত্রী, দুই ছেলে, পুত্রবধূ, নাতি-নাতনিসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।

তিনি ১০ জানুয়ারি নিজ ঘরের মধ্যে দুর্ঘটনাজনিত কারণে হাড় ভেঙ্গে বার্ধক্যজনিত জটিলতায় ভুগছিলেন।

আরো পড়ুন  'আমাকে নিয়েন না ভাই আমার মা-ছেলে অসুস্থ’