ঢাকা ০১:৩১ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪, ১৪ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
স্বাধীনতার শক্তি হৃদয়ে লালন করে

নতুন প্রজন্মের জন্য সমৃদ্ধশালী দেশ গড়তে হবে : মেজর রফিকুল ইসলাম

শাহরাস্তিতে যথাযোগ্য মর্যাদায় মহান স্বাধীনতা জাতীয় দিবস উদযাপন করা হয়েছে।
মঙ্গলবার (২৬ শে-মার্চ) উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে কমপ্লেক্স চত্বরের প্রত্যুষে ৩১ বার তোপধ্বনির মাধ্যমে শহীদদের স্মরণে স্থাপিত স্মৃতিস্তম্ভে পুষ্পস্তবক অর্পণের মধ্য দিয়ে দিনের কর্মসূচি শুরু হয়।
দিবসটি উপলক্ষে সরকারি, আধা-সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান, বেসরকারী প্রতিষ্ঠানসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক সংগঠননগুলো বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করে। যার মধ্যে জাতীয় পতাকা উত্তোলন,মসজিদ, মন্দিরে প্রার্থনা, আলোকসজ্জার আয়োজন করে। ওইদিন সকালে শাহরাস্তি মডেল থানার সাব- ইন্সপেক্টর কিশোর কুমার বড়ুয়ার প্যারেড কমান্ডার হিসাবে পুলিশ,   আনসার ভিডিপি, ফায়ার সার্ভিস সিভিল ডিফেন্স,  শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের স্কাউট শিক্ষার্থীদের সুসজ্জিত দলের সদস্যদরা কুচকাওয়াজ প্রদর্শন শেষে সালাম দিয়ে মাঠ পদক্ষিণ করে।
উপজেলা প্রশাসনের সংশ্লিষ্টরা এ সালাম গ্রহন করেন।
ওইদিন সকাল ১০টায় জাতির  শ্রেষ্ঠ সন্তান বীর মুক্তিযোদ্ধা, যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা ও শহীদ মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সদস্যগণের সম্মানে উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে পরিষদ মিলনায়তনে এক সংবর্ধনান ও আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়।
উপজেলা ইউসিসি উবির সিনিয়র শিক্ষক মোহাম্মদ সাইফুল ইসলামের সঞ্চালনায় ও উপজেলা নির্বাহী অফিসার বিজ্ঞ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ইয়াসির আরাফাতের সভাপ্রধানে এতে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী, মুক্তিযোদ্ধা মন্ত্রনালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি, মুক্তিযুদ্ধের ১ নং সেক্টরের সেক্টর কমান্ডার মেজর অবঃ রফিকুল ইসলাম বীর উত্তম এমপি।
তিনি বক্তব্যে বলেন, ১৯৭১ সালে আজ থেকে ৫৩ বছর পূর্বে যারা স্বদেশকে মুক্ত করতে জীবন বিসর্জন দিয়েছিলেন আজকের এই দিনে তাদেরকে বিনম্র শ্রদ্ধায় স্মরণ করছি। তাদের আত্মার বিনিময়ে আমরা পরাধীনতার শৃংখল থেকে মুক্ত হয়েছি। তাই আগামী দিনে তথা নতুন প্রজন্মকে একটি বাসযোগ্য এবং সমৃদ্ধশালি রাষ্ট্র বির্ণিমানে আমাদেরকে কাজ করতে হবে। তাহলে স্বাধীনতার অর্জন সার্থক ও সফল হবে। ওই সময় তিনি উপস্থিত যুদ্ধাহত বীরমুক্তিযোদ্ধা ও শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের উদ্দেশ্য করে তৎকালীন চট্টগ্রামে যুদ্ধকালীন বিভিন্ন অপারেশন এবং  অভিজ্ঞতার কথা বিনিময়  করেন। মুক্তিযোদ্ধা এবং উপস্থিত সকল শ্রেণী পেশার মানুষ মনোযোগ সহকারে সেই যুদ্ধের দিনগুলির কথা ধৈর্য্য সহকারে শুনেন।
তিনি আরো বলেন আসুন আমরা আগামী দিনে ‘‘মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার’’যে উন্নয়ন রোডম্যাপ হাতে নিয়েছেন তা সফল করি। এরপরেই উপজেলা নির্বাহি অফিসার মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মানে ফুল দিয়ে তাদের (মুক্তিযোদ্ধাদেরকে) সিক্ত করেন। পরে প্রত্যেক মুক্তিযোদ্ধাকে ভালোবাসার স্মৃতি হিসেবে একটি করে নামাজের জানাজা, আতর, তসবিহ উপহার দেন তিনি।
এদিকে উপজেলা নিবার্হী অফিসার সভাপতির ভাষণে মুক্তিযোদ্ধাদের উদ্দেশ্যে বলেন, আমরা মুক্তিযুদ্ধে যাদেরকে হারিয়েছি আজ তাদের আত্মার জন্য শান্তি কামনা করি,নতুন প্রজন্মকে একটি সন্দুর রাষ্ট্র দেওয়া হবে আমাদের অঙ্গীকার। ওইদিন দিবসের প্রথম প্রহরে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের পক্ষে শাহরাস্তি  উপজেলার নির্বাহি অফিসার ইয়াসির আরাফাত ও স্থানীয় সাংসদ মেজর অবঃ রফিকুল ইসলাম বীর উত্তমের হয়ে উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান নাসরিন জাহান চৌধুরী শেফালী, শাহরাস্তি পৌর মেয়র আলহাজ্ব আব্দুল লতিফ ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) রেজওয়ানা চৌধুরী, সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার কচুয়া সার্কেল রিজওয়ান সাঈদ জিকু, শাহরাস্তি মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ ওসি মোহাম্মদ আলমগীর হোসেন, শাহরাস্তি উপজেলা আলীগের সভাপতি সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান মো. কামরুজ্জামান মিন্টু, সাধারণ সম্পাদক জেড এম আনোয়ার হোসেন, উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান তোফায়েল আহমেদ ইরান, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান কামরুন্নাহার কাজল, উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা মো: নাসির উদ্দিন, উপজেলা আ’লীগের সাবেক সভাপতি ইউপি চেয়ারম্যান মোস্তফা কামাল মজুমদার শহীদ বেদিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন।
এছাড়াও বিভিন্ন রাজনৈতিক দল থেকে উপজেলা আওয়ামীলীগ, মুক্তিযুদ্ধা সংসদ, শাহরাস্তি মডেল থানা, পৌরসভা প্রশাসন, পল্লীবিদ্যুৎ, শাহরাস্তি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, ফায়ার সার্ভিস সিভিল ডিফেন্স, অপরূপা নাট্যগোষ্ঠী, আমরা মুক্তিযোদ্ধার সন্তান সংসদ, ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান বৃন্দ, আনসার ভিডিপি ও বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ শহীদ স্তম্ভে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন।
যুদ্ধাহত বীরমুক্তিযোদ্ধা ও শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের অনুষ্ঠানে বক্তব্য রেখে আরো উপস্থিত ছিলেন মুক্তিযোদ্ধা কমান্ড কাউন্সিলের শাহরাস্তি সভাপতি মোহাম্মদ শাহজাহান, মুক্তিযুদ্ধা মহসিন মজুমদার, মুক্তিযুদ্ধা আব্দুল মান্নান  বিএসসি বক্তব্য রাখেন।
এছাড়া অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা আওয়ামী লীগের আইন বিষয়ক সম্পাদক এড. ইলিয়াস মিন্টু,সাংসদের একান্ত সহকারী মশিউর রহমান শাহিন, আবু নাছের ওয়াজেদ, পল্লী বিদ্যুতের ডিজিএম মোবারক হোসেন, প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মোঃ লুৎফুর রহমান, প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মোঃ সবুজ, সমাজসেবা কর্মকর্তা আবু ইসহাক, উপজেলা প্রকৌশলী মেহেদী হাসান, কৃষি অফিসার ও কৃষিবিদ আয়েসা আক্তার, উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা আবু  ইসহাক, উপজেলা মৎস্য অফিসার তৌসিব উদ্দিন, উপজেলা উদ্ভিদ সংরক্ষণ অফিসার কৃষ্ণ চন্দ্র দাস, শাহরাস্তি উপজেলা প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তা ডাঃ মোহাম্মদ আবদুল্লাহ আল শামীম, উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা কাজী মোঃ রুহুল আমিন, প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার লুৎফুর রহমান, মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা মাকসুদা আক্তার, শাহারাস্তি প্রেস ক্লাবের সভাপতি হাবিবুর রহমান ভূঁইয়া সাধারণ সম্পাদক নোমান হোসেন আখন্দ, উপজেলা নির্বাহি অফিসারের কার্যালয় কর্মকর্তা শাহাবুদ্দিন, মাসুদ আলমসহ পৌরসভার কাউন্সিলর ও বিভিন্ন ইউপির জনপ্রতিনিধি বৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
এদিকে দিনব্যাপী কর্মসূচিতে উপজেলা প্রশাসনের বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারী, বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মী, গণমাধ্যমকর্মী সামাজের বিভিন্ন শ্রেণী পেশার মানুষ অংশগ্রহণ করেন।
ট্যাগস :

হাইমচরে নুরুল ইসলাম পাটওয়ারীর মৃত্যুতে বিভিন্ন মহলে শোক: জানাযায় হাজারো মানুষ

স্বাধীনতার শক্তি হৃদয়ে লালন করে

নতুন প্রজন্মের জন্য সমৃদ্ধশালী দেশ গড়তে হবে : মেজর রফিকুল ইসলাম

আপডেট সময় : ০৯:০৭:২৮ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৭ মার্চ ২০২৪
শাহরাস্তিতে যথাযোগ্য মর্যাদায় মহান স্বাধীনতা জাতীয় দিবস উদযাপন করা হয়েছে।
মঙ্গলবার (২৬ শে-মার্চ) উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে কমপ্লেক্স চত্বরের প্রত্যুষে ৩১ বার তোপধ্বনির মাধ্যমে শহীদদের স্মরণে স্থাপিত স্মৃতিস্তম্ভে পুষ্পস্তবক অর্পণের মধ্য দিয়ে দিনের কর্মসূচি শুরু হয়।
দিবসটি উপলক্ষে সরকারি, আধা-সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান, বেসরকারী প্রতিষ্ঠানসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক সংগঠননগুলো বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করে। যার মধ্যে জাতীয় পতাকা উত্তোলন,মসজিদ, মন্দিরে প্রার্থনা, আলোকসজ্জার আয়োজন করে। ওইদিন সকালে শাহরাস্তি মডেল থানার সাব- ইন্সপেক্টর কিশোর কুমার বড়ুয়ার প্যারেড কমান্ডার হিসাবে পুলিশ,   আনসার ভিডিপি, ফায়ার সার্ভিস সিভিল ডিফেন্স,  শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের স্কাউট শিক্ষার্থীদের সুসজ্জিত দলের সদস্যদরা কুচকাওয়াজ প্রদর্শন শেষে সালাম দিয়ে মাঠ পদক্ষিণ করে।
উপজেলা প্রশাসনের সংশ্লিষ্টরা এ সালাম গ্রহন করেন।
ওইদিন সকাল ১০টায় জাতির  শ্রেষ্ঠ সন্তান বীর মুক্তিযোদ্ধা, যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা ও শহীদ মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সদস্যগণের সম্মানে উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে পরিষদ মিলনায়তনে এক সংবর্ধনান ও আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়।
উপজেলা ইউসিসি উবির সিনিয়র শিক্ষক মোহাম্মদ সাইফুল ইসলামের সঞ্চালনায় ও উপজেলা নির্বাহী অফিসার বিজ্ঞ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ইয়াসির আরাফাতের সভাপ্রধানে এতে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী, মুক্তিযোদ্ধা মন্ত্রনালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি, মুক্তিযুদ্ধের ১ নং সেক্টরের সেক্টর কমান্ডার মেজর অবঃ রফিকুল ইসলাম বীর উত্তম এমপি।
তিনি বক্তব্যে বলেন, ১৯৭১ সালে আজ থেকে ৫৩ বছর পূর্বে যারা স্বদেশকে মুক্ত করতে জীবন বিসর্জন দিয়েছিলেন আজকের এই দিনে তাদেরকে বিনম্র শ্রদ্ধায় স্মরণ করছি। তাদের আত্মার বিনিময়ে আমরা পরাধীনতার শৃংখল থেকে মুক্ত হয়েছি। তাই আগামী দিনে তথা নতুন প্রজন্মকে একটি বাসযোগ্য এবং সমৃদ্ধশালি রাষ্ট্র বির্ণিমানে আমাদেরকে কাজ করতে হবে। তাহলে স্বাধীনতার অর্জন সার্থক ও সফল হবে। ওই সময় তিনি উপস্থিত যুদ্ধাহত বীরমুক্তিযোদ্ধা ও শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের উদ্দেশ্য করে তৎকালীন চট্টগ্রামে যুদ্ধকালীন বিভিন্ন অপারেশন এবং  অভিজ্ঞতার কথা বিনিময়  করেন। মুক্তিযোদ্ধা এবং উপস্থিত সকল শ্রেণী পেশার মানুষ মনোযোগ সহকারে সেই যুদ্ধের দিনগুলির কথা ধৈর্য্য সহকারে শুনেন।
তিনি আরো বলেন আসুন আমরা আগামী দিনে ‘‘মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার’’যে উন্নয়ন রোডম্যাপ হাতে নিয়েছেন তা সফল করি। এরপরেই উপজেলা নির্বাহি অফিসার মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মানে ফুল দিয়ে তাদের (মুক্তিযোদ্ধাদেরকে) সিক্ত করেন। পরে প্রত্যেক মুক্তিযোদ্ধাকে ভালোবাসার স্মৃতি হিসেবে একটি করে নামাজের জানাজা, আতর, তসবিহ উপহার দেন তিনি।
এদিকে উপজেলা নিবার্হী অফিসার সভাপতির ভাষণে মুক্তিযোদ্ধাদের উদ্দেশ্যে বলেন, আমরা মুক্তিযুদ্ধে যাদেরকে হারিয়েছি আজ তাদের আত্মার জন্য শান্তি কামনা করি,নতুন প্রজন্মকে একটি সন্দুর রাষ্ট্র দেওয়া হবে আমাদের অঙ্গীকার। ওইদিন দিবসের প্রথম প্রহরে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের পক্ষে শাহরাস্তি  উপজেলার নির্বাহি অফিসার ইয়াসির আরাফাত ও স্থানীয় সাংসদ মেজর অবঃ রফিকুল ইসলাম বীর উত্তমের হয়ে উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান নাসরিন জাহান চৌধুরী শেফালী, শাহরাস্তি পৌর মেয়র আলহাজ্ব আব্দুল লতিফ ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) রেজওয়ানা চৌধুরী, সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার কচুয়া সার্কেল রিজওয়ান সাঈদ জিকু, শাহরাস্তি মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ ওসি মোহাম্মদ আলমগীর হোসেন, শাহরাস্তি উপজেলা আলীগের সভাপতি সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান মো. কামরুজ্জামান মিন্টু, সাধারণ সম্পাদক জেড এম আনোয়ার হোসেন, উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান তোফায়েল আহমেদ ইরান, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান কামরুন্নাহার কাজল, উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা মো: নাসির উদ্দিন, উপজেলা আ’লীগের সাবেক সভাপতি ইউপি চেয়ারম্যান মোস্তফা কামাল মজুমদার শহীদ বেদিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন।
এছাড়াও বিভিন্ন রাজনৈতিক দল থেকে উপজেলা আওয়ামীলীগ, মুক্তিযুদ্ধা সংসদ, শাহরাস্তি মডেল থানা, পৌরসভা প্রশাসন, পল্লীবিদ্যুৎ, শাহরাস্তি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, ফায়ার সার্ভিস সিভিল ডিফেন্স, অপরূপা নাট্যগোষ্ঠী, আমরা মুক্তিযোদ্ধার সন্তান সংসদ, ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান বৃন্দ, আনসার ভিডিপি ও বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ শহীদ স্তম্ভে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন।
যুদ্ধাহত বীরমুক্তিযোদ্ধা ও শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের অনুষ্ঠানে বক্তব্য রেখে আরো উপস্থিত ছিলেন মুক্তিযোদ্ধা কমান্ড কাউন্সিলের শাহরাস্তি সভাপতি মোহাম্মদ শাহজাহান, মুক্তিযুদ্ধা মহসিন মজুমদার, মুক্তিযুদ্ধা আব্দুল মান্নান  বিএসসি বক্তব্য রাখেন।
এছাড়া অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা আওয়ামী লীগের আইন বিষয়ক সম্পাদক এড. ইলিয়াস মিন্টু,সাংসদের একান্ত সহকারী মশিউর রহমান শাহিন, আবু নাছের ওয়াজেদ, পল্লী বিদ্যুতের ডিজিএম মোবারক হোসেন, প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মোঃ লুৎফুর রহমান, প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মোঃ সবুজ, সমাজসেবা কর্মকর্তা আবু ইসহাক, উপজেলা প্রকৌশলী মেহেদী হাসান, কৃষি অফিসার ও কৃষিবিদ আয়েসা আক্তার, উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা আবু  ইসহাক, উপজেলা মৎস্য অফিসার তৌসিব উদ্দিন, উপজেলা উদ্ভিদ সংরক্ষণ অফিসার কৃষ্ণ চন্দ্র দাস, শাহরাস্তি উপজেলা প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তা ডাঃ মোহাম্মদ আবদুল্লাহ আল শামীম, উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা কাজী মোঃ রুহুল আমিন, প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার লুৎফুর রহমান, মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা মাকসুদা আক্তার, শাহারাস্তি প্রেস ক্লাবের সভাপতি হাবিবুর রহমান ভূঁইয়া সাধারণ সম্পাদক নোমান হোসেন আখন্দ, উপজেলা নির্বাহি অফিসারের কার্যালয় কর্মকর্তা শাহাবুদ্দিন, মাসুদ আলমসহ পৌরসভার কাউন্সিলর ও বিভিন্ন ইউপির জনপ্রতিনিধি বৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
এদিকে দিনব্যাপী কর্মসূচিতে উপজেলা প্রশাসনের বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারী, বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মী, গণমাধ্যমকর্মী সামাজের বিভিন্ন শ্রেণী পেশার মানুষ অংশগ্রহণ করেন।