ঢাকা ০৬:৫৯ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১২ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
শহর ও নগর অঞ্চলের অবকাঠামো উন্নয়নে ভূমিকা রাখছে এলজিইডি

নির্বাহী প্রকৌশলীর তত্ত্বাবধানে চাঁদপুরে ৫২ কোটি টাকা ব্যায়ে উল্লেখযোগ্য নির্মাণ কাজ সম্পন্ন

স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি) হল বাংলাদেশ সরকারের একটি সাংগঠনিক অধিদপ্তর। স্থানীয় সরকারের আওতাভুক্ত বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের ভবন তৈরীর ক্ষেত্রে প্রযুক্তিগত উন্নয়ন পরিকল্পনা এবং সাহায্যের জন্য বাংলাদেশ সরকার ৬০- এর দশকে পল্লীপূর্ত কর্মসূচি বাস্তবায়নের মধ্যদিয়ে কার্যক্রম শুরু করলেও সময়ের পরিক্রমায় এর পরিধি ব্যাপকভাবে বিস্তৃত হয়েছে। প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে এলজিইডি গ্রামীণ অবকাঠামো উন্নয়নে কার্যক্রম বাস্তবায়ন করলেও পরবর্তীতে এর কাজের পরিধি ব্যাপক বিস্তৃতি লাভ করে। এলজিইডি স্থানীয় পর্যায়ে অবকাঠামোগত সুবিধা সৃষ্টির মাধ্যমে দেশে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জনে তিনটি সেক্টরে কাজ করে থাকে; এগুলো হচ্ছে-পল্লি উন্নয়ন, ক্ষুদ্রাকার পানি সম্পদ উন্নয়ন ও নগর উন্নয়ন।
একইসঙ্গে, স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানসমূহকে কারিগরি সহায়তা প্রদান করা হয়। এলজিইডির সার্বিক কর্মকাণ্ড দেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন, কর্মসংস্থান সৃষ্টি ও দারিদ্র্য বিমোচনে উল্লেখ্যযোগ্য ভূমিকা রাখছে। দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চল থেকে শুরু করে শহরের সীমানায়  রয়েছে এলজিইডি’র বিশাল কর্মযজ্ঞ। গ্রামীণ অবকাঠামো উন্নয়নের পাশাপাশি এলজিইডি শহর ও নগর অঞ্চলের অবকাঠামো উন্নয়নে ভূমিকা রাখছে। নগর স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানসমূহকে (পৌরসভা ও সিটি কর্পোরেশন) কারিগরি সহায়তা প্রধান ও এসব প্রতিষ্ঠানের পরিচালন ব্যবস্থা ও দক্ষতা উন্নয়নেও এলজিইডি সম্পৃক্ত। চাঁদপুর ৩ আসনের সংসদ সদস্য শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মণি, জেলার অন্যান্য সংসদ সদস্যরা এসব উন্নয়নে অগ্রণী ভূমিকা রাখছেন।
এলজিডি চাঁদপুরে নির্বাহী প্রকৌশলী মোঃ আহসান কবির ২০০১ সালে চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (চুয়েট) থেকে সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং-এ স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন।ইতিপূর্বে তিনি ২০০৯ সাল থেকে ২০১৬ সাল পর্যন্ত উপজেলা প্রকৌশলী, ২০১৯ সাল পর্যন্ত সিনিয়র সহকারী প্রকৌশলী এবং ২০২০- ২১ সালে নির্বাহী প্রকৌশলী হিসেবে গাইবান্ধা জেলায় সৎ ও নিষ্ঠার সাথে দায়িত্ব পালন করেন। পূর্বের পদে থাকাবস্তায় তিনি তার মেধা-যোগ্যতার অর্জিত অভিজ্ঞতার মধ্য দিয়ে এ বিভাগের সকল কর্মকর্তা-কর্মচারী, সংশ্লিষ্ট ঠিকাদার এবং সুধীজনদের নজর কেড়েছেন।

Model Hospital

তিনি চলতি বছরের ৭ মাৰ্চ চাঁদপুর এলজিইডির নির্বাহী প্রকৌশলী হিসেবে যোগদানের পর থেকে ভিন্ন আঙ্গিকে চাঁদপুরকে এগিয়ে নেওয়ার কাজ অব্যাহত রেখেে এলজিইডির কাজের গুণগত মান সঠিক রাখার স্বার্থে কাজ করছেন।

তিনি সদা হাস্যোজ্বল, দক্ষতাসম্পন্ন, চৌকশ একজন সরকারি কর্মকর্তা, দক্ষতা দিয়ে কর্মকাণ্ডকে যেমনি সচল রেখেছেন তেমনি আন্তরিকতা দিয়ে সহকর্মীদের আস্থা অর্জনে সক্ষম হয়েছেন। কাজের প্রতি নিষ্ঠা ও দায়িত্ববোধের কারণে তিনি সকলের নিকট প্রশংসিত। তার দক্ষ নেতৃত্বে উল্লেখযোগ্য প্রকল্পের আওতাধীন ৫২ কোটি টাকা ব্যয়ে কাজ ইতিমধ্যে সম্পন্ন হয়েছে।

সেগুলো হলো- ১৫ কোটি টাকা ব্যায়ে ৩০ টি সড়ক রক্ষণাবেক্ষণ সম্পূর্ন, ৪০ লাখ টাকার হাজীগঞ্জে দেশ খাগুরিয়া ভাটরা শিবপুর ব্রিজ, ৩০ কোটি টাকা ব্যায়ে ৩৫টি সড়কের উন্নয়ন, ৫০ লাখ টাকা ব্যায়ে হাজীগঞ্জের দেশগাঁও ইউপি ভূমি অফিস, ২ কোটি টাকা ব্যায়ে পুকুর খাল প্রকল্প সম্পূর্ণ এবং চলমান, লাংস ব্রিজ প্রকল্পের অধীনে ২টি ব্রিজের কাজ চলমান, হাজীগঞ্জের টোড়াগর এবং মহামায়ায় ৪ কোটি টাকা ব্যায়ে দুইটি ব্রিজের কাজ সম্পূর্ণ হয়েছে।

এলজিইডি চাঁদপুরের নির্বাহী প্রকৌশলী মোঃ আহসান কবির বলেন, প্রধানমন্ত্রী দক্ষ নেতৃত্বে বর্তমান সরকারের আমলে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি) নিরসন ভাবে কাজ করে যাচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকারের আমলে সারাদেশে (এলজিইডি) উন্নয়ন কাজ রেকর্ড গড়েছে। কারণ অতীতে অন্য কোনো সরকারের আমলে এত বেশি উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়ন হয়নি। এছাড়াও স্থানীয় সরকার ও পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের মাননীয় মন্ত্রী তাজুল ইসলাম এবং এলজিইডির বর্তমান প্রধান প্রকৌশলী শেখ মোহাম্মদ মোহসীন স্যারের ঐকান্তিক চেষ্টা ও আন্তরিকতায় সারা দেশের ন্যায় চাঁদপুরের সড়ক যোগাযোগ ব্যবস্থা নিরবিচ্ছিন্ন রাখার সময় রক্ষনাবেক্ষণের পাশাপাশি মোবাইল মেনটেনেন্স কার্যক্রম জোরদার করা হয়েছে। ফলে কম খরচে অধিক সংখ্যক মেরামত করা সম্ভব হচ্ছে। (এলজিইডি) দেশের অন্যতম বৃহৎ প্রকৌশল সংস্থা।
পল্লি অঞ্চলের সড়ক যোগাযোগ এবং হাট-বাজার ও গ্রোথ সেন্টার উন্নয়নের মাধ্যমে গ্রামীণ অর্থনীতিকে গতিশীল করতে এলজিইডি যে অবদান রেখেছে তা আজ দৃশ্যমান। দেশের ক্রমবর্ধমান প্রবৃদ্ধি অর্জনে এসব অবকাঠামোর অবদা অপরিসীম। প্রত্যন্ত পল্লির মানুষ আজ সর্বোচ্চ দুই কিলোমিটারের মধ্যে পাকা সড়ক ব্যবহারের সুবিধা পাচ্ছে। মানুষের জীবনমান উন্নয়ন ও দারিদ্র্য বিমোচনে পল্লির এসব অবকাঠামো ব্যাপক ভূমিকা রাখছে।

মোঃ আহসান কবির বলেন, উন্নয়ন প্রকল্প প্রণয়নে অবকাঠামোর তথ্যভান্ডার, ম্যাপ, কারিগরি বিনির্দেশ (টেকনিক্যাল স্পেসিফিকেশন), ম্যানুয়াল ইত্যাদি প্রণয়ন এবং দক্ষ মানবসম্পদ সৃষ্টি ও কর্মদক্ষতা বাড়াতে সংস্থার নিজস্ব কর্মকর্তা/কর্মচারী, স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠান অন্যান্য অংশীজনদের জন্য নিয়মিত প্রশিক্ষণ কার্যক্রম পরিচালনা করে থাকে এলজিইডি।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

স্কুলের শ্রেণিকক্ষে ‘আপত্তিকর’ অবস্থায় ছাত্রীসহ প্রধান শিক্ষক আটক

শহর ও নগর অঞ্চলের অবকাঠামো উন্নয়নে ভূমিকা রাখছে এলজিইডি

নির্বাহী প্রকৌশলীর তত্ত্বাবধানে চাঁদপুরে ৫২ কোটি টাকা ব্যায়ে উল্লেখযোগ্য নির্মাণ কাজ সম্পন্ন

আপডেট সময় : ০৯:৪২:১৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৪ নভেম্বর ২০২৩
স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি) হল বাংলাদেশ সরকারের একটি সাংগঠনিক অধিদপ্তর। স্থানীয় সরকারের আওতাভুক্ত বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের ভবন তৈরীর ক্ষেত্রে প্রযুক্তিগত উন্নয়ন পরিকল্পনা এবং সাহায্যের জন্য বাংলাদেশ সরকার ৬০- এর দশকে পল্লীপূর্ত কর্মসূচি বাস্তবায়নের মধ্যদিয়ে কার্যক্রম শুরু করলেও সময়ের পরিক্রমায় এর পরিধি ব্যাপকভাবে বিস্তৃত হয়েছে। প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে এলজিইডি গ্রামীণ অবকাঠামো উন্নয়নে কার্যক্রম বাস্তবায়ন করলেও পরবর্তীতে এর কাজের পরিধি ব্যাপক বিস্তৃতি লাভ করে। এলজিইডি স্থানীয় পর্যায়ে অবকাঠামোগত সুবিধা সৃষ্টির মাধ্যমে দেশে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জনে তিনটি সেক্টরে কাজ করে থাকে; এগুলো হচ্ছে-পল্লি উন্নয়ন, ক্ষুদ্রাকার পানি সম্পদ উন্নয়ন ও নগর উন্নয়ন।
একইসঙ্গে, স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানসমূহকে কারিগরি সহায়তা প্রদান করা হয়। এলজিইডির সার্বিক কর্মকাণ্ড দেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন, কর্মসংস্থান সৃষ্টি ও দারিদ্র্য বিমোচনে উল্লেখ্যযোগ্য ভূমিকা রাখছে। দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চল থেকে শুরু করে শহরের সীমানায়  রয়েছে এলজিইডি’র বিশাল কর্মযজ্ঞ। গ্রামীণ অবকাঠামো উন্নয়নের পাশাপাশি এলজিইডি শহর ও নগর অঞ্চলের অবকাঠামো উন্নয়নে ভূমিকা রাখছে। নগর স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানসমূহকে (পৌরসভা ও সিটি কর্পোরেশন) কারিগরি সহায়তা প্রধান ও এসব প্রতিষ্ঠানের পরিচালন ব্যবস্থা ও দক্ষতা উন্নয়নেও এলজিইডি সম্পৃক্ত। চাঁদপুর ৩ আসনের সংসদ সদস্য শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মণি, জেলার অন্যান্য সংসদ সদস্যরা এসব উন্নয়নে অগ্রণী ভূমিকা রাখছেন।
এলজিডি চাঁদপুরে নির্বাহী প্রকৌশলী মোঃ আহসান কবির ২০০১ সালে চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (চুয়েট) থেকে সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং-এ স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন।ইতিপূর্বে তিনি ২০০৯ সাল থেকে ২০১৬ সাল পর্যন্ত উপজেলা প্রকৌশলী, ২০১৯ সাল পর্যন্ত সিনিয়র সহকারী প্রকৌশলী এবং ২০২০- ২১ সালে নির্বাহী প্রকৌশলী হিসেবে গাইবান্ধা জেলায় সৎ ও নিষ্ঠার সাথে দায়িত্ব পালন করেন। পূর্বের পদে থাকাবস্তায় তিনি তার মেধা-যোগ্যতার অর্জিত অভিজ্ঞতার মধ্য দিয়ে এ বিভাগের সকল কর্মকর্তা-কর্মচারী, সংশ্লিষ্ট ঠিকাদার এবং সুধীজনদের নজর কেড়েছেন।

Model Hospital

তিনি চলতি বছরের ৭ মাৰ্চ চাঁদপুর এলজিইডির নির্বাহী প্রকৌশলী হিসেবে যোগদানের পর থেকে ভিন্ন আঙ্গিকে চাঁদপুরকে এগিয়ে নেওয়ার কাজ অব্যাহত রেখেে এলজিইডির কাজের গুণগত মান সঠিক রাখার স্বার্থে কাজ করছেন।

তিনি সদা হাস্যোজ্বল, দক্ষতাসম্পন্ন, চৌকশ একজন সরকারি কর্মকর্তা, দক্ষতা দিয়ে কর্মকাণ্ডকে যেমনি সচল রেখেছেন তেমনি আন্তরিকতা দিয়ে সহকর্মীদের আস্থা অর্জনে সক্ষম হয়েছেন। কাজের প্রতি নিষ্ঠা ও দায়িত্ববোধের কারণে তিনি সকলের নিকট প্রশংসিত। তার দক্ষ নেতৃত্বে উল্লেখযোগ্য প্রকল্পের আওতাধীন ৫২ কোটি টাকা ব্যয়ে কাজ ইতিমধ্যে সম্পন্ন হয়েছে।

সেগুলো হলো- ১৫ কোটি টাকা ব্যায়ে ৩০ টি সড়ক রক্ষণাবেক্ষণ সম্পূর্ন, ৪০ লাখ টাকার হাজীগঞ্জে দেশ খাগুরিয়া ভাটরা শিবপুর ব্রিজ, ৩০ কোটি টাকা ব্যায়ে ৩৫টি সড়কের উন্নয়ন, ৫০ লাখ টাকা ব্যায়ে হাজীগঞ্জের দেশগাঁও ইউপি ভূমি অফিস, ২ কোটি টাকা ব্যায়ে পুকুর খাল প্রকল্প সম্পূর্ণ এবং চলমান, লাংস ব্রিজ প্রকল্পের অধীনে ২টি ব্রিজের কাজ চলমান, হাজীগঞ্জের টোড়াগর এবং মহামায়ায় ৪ কোটি টাকা ব্যায়ে দুইটি ব্রিজের কাজ সম্পূর্ণ হয়েছে।

এলজিইডি চাঁদপুরের নির্বাহী প্রকৌশলী মোঃ আহসান কবির বলেন, প্রধানমন্ত্রী দক্ষ নেতৃত্বে বর্তমান সরকারের আমলে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি) নিরসন ভাবে কাজ করে যাচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকারের আমলে সারাদেশে (এলজিইডি) উন্নয়ন কাজ রেকর্ড গড়েছে। কারণ অতীতে অন্য কোনো সরকারের আমলে এত বেশি উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়ন হয়নি। এছাড়াও স্থানীয় সরকার ও পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের মাননীয় মন্ত্রী তাজুল ইসলাম এবং এলজিইডির বর্তমান প্রধান প্রকৌশলী শেখ মোহাম্মদ মোহসীন স্যারের ঐকান্তিক চেষ্টা ও আন্তরিকতায় সারা দেশের ন্যায় চাঁদপুরের সড়ক যোগাযোগ ব্যবস্থা নিরবিচ্ছিন্ন রাখার সময় রক্ষনাবেক্ষণের পাশাপাশি মোবাইল মেনটেনেন্স কার্যক্রম জোরদার করা হয়েছে। ফলে কম খরচে অধিক সংখ্যক মেরামত করা সম্ভব হচ্ছে। (এলজিইডি) দেশের অন্যতম বৃহৎ প্রকৌশল সংস্থা।
পল্লি অঞ্চলের সড়ক যোগাযোগ এবং হাট-বাজার ও গ্রোথ সেন্টার উন্নয়নের মাধ্যমে গ্রামীণ অর্থনীতিকে গতিশীল করতে এলজিইডি যে অবদান রেখেছে তা আজ দৃশ্যমান। দেশের ক্রমবর্ধমান প্রবৃদ্ধি অর্জনে এসব অবকাঠামোর অবদা অপরিসীম। প্রত্যন্ত পল্লির মানুষ আজ সর্বোচ্চ দুই কিলোমিটারের মধ্যে পাকা সড়ক ব্যবহারের সুবিধা পাচ্ছে। মানুষের জীবনমান উন্নয়ন ও দারিদ্র্য বিমোচনে পল্লির এসব অবকাঠামো ব্যাপক ভূমিকা রাখছে।

মোঃ আহসান কবির বলেন, উন্নয়ন প্রকল্প প্রণয়নে অবকাঠামোর তথ্যভান্ডার, ম্যাপ, কারিগরি বিনির্দেশ (টেকনিক্যাল স্পেসিফিকেশন), ম্যানুয়াল ইত্যাদি প্রণয়ন এবং দক্ষ মানবসম্পদ সৃষ্টি ও কর্মদক্ষতা বাড়াতে সংস্থার নিজস্ব কর্মকর্তা/কর্মচারী, স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠান অন্যান্য অংশীজনদের জন্য নিয়মিত প্রশিক্ষণ কার্যক্রম পরিচালনা করে থাকে এলজিইডি।