বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক সুজিত রায় নন্দী বলেছেন, যারা মুক্তিযেুদ্ধে সৈনিক ছিল ও বঙ্গবন্ধুর অনুসারী ছিল তাদের চিহ্নিত করে হত্যা করা হয়েছিল।
![priyo chandpur 12 Model Hospital](https://priyochandpur.net/wp-content/uploads/2023/11/awfe.png)
হত্যা করার একটাই উদ্দেশ্য ছিল পাকিস্তানী ভাব ধারনায় নিয়ে যাওয়া। এ নাটকীয় হত্যাকান্ডের নেতৃত্বে ছিল জেনারেল জিয়াউর রহমান ও খন্দকার মোস্তাক। নতুন প্রজন্মের কাছে সঠিক ইতিহাস তুলে ধরতে দেয়নি বিএনপি জামাত জোট। আর শেখ হাসিনা ক্ষমতায় এসে প্রজন্মের কাছে সঠিক ইতিহাস তুলে ধরেছেন। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ঐক্যবদ্ধ থাকলে কোন অপশক্তি সামনে দাঁড়াতে পারবে না।
মঙ্গলবার বিকেলে মুক্তিযোদ্ধা সৈনিক হত্যা দিবস উপলক্ষে চাঁদপুর জেলা আওয়ামীলীগের আয়োজনে আলোচনা সভা ও দোয়া অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি আরও বলেন, গত ২৮ অক্টোবর বিএনপির সমাবেশের দিন ঢাকায় পুলিশকে যেভাবে হত্যা করা হয়েছিল তা ছিল পাকবাহিনীর পুনরাবৃত্তি। সেদিন বহু সাংবাদিককে গুরুতর আহত করা, পুলিশ হাসপাতালে হামলাসহ প্রধান বিচারপতির বাসভবনেও হামলা করে বিএনপি জামাত জোট। সকল অপশক্তির বিরুদ্ধে আমাদের অবস্থান করতে হবে, এদেরকে রুখে দিতে হবে।
চাঁদপুর জেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি ও সাবেক মেয়র নাছির উদ্দিন আহমেদের সভাপতিত্বে প্রধান বক্তা হিসেবে বক্তব্য রাখেন সাধারন সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্বা আবু নঈম পাটওয়ারী দুলাল।
চাঁদপুর জেলা আওয়ামীলীগের যুগ্ম সম্পাদক অ্যাড জহিরুল ইসলামের পরিচালনায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন জেলা আওয়ামীলীগের সহ -সভাপতি সন্তোষ দাস, আইন বিষয়ক সম্পাদক অ্যাড. রুহুল আমিন সরকার, সাংস্কৃতিক সম্পাদক অ্যাড. জসিম উদ্দিন মিঠু, সদস্য বেলায়েত হোসেন গাজী বিল্লাল, অ্যাড. বদিউজ্জামান কিরন, জেলা যুবলীগের আহ্বায়ক মিজানুর রহমান কালু ভূঁইয়া, যুগ্ম আহবায়ক সালাউদ্দিন মোহাম্মদ বাবর, জেলা মৎস্যজীবী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল মালেক দেওয়ান, জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাবেক আহ্বায়ক এস এম জয়নাল আবেদীন, জেলা শ্রমিক লীগের সাধারণ সম্পাদক ওহিদুর রহমান, জেলা ছাত্রলীগের সহ সভাপতি গাজী পায়েল।
আলোচনাসভা শেষে সকল রুহের মাগফেরাত কামনায় দোয়া ও মিলাদ অনুষ্ঠিত হয়।