ঢাকা ১০:৫৯ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

চাঁদপুর সাহিত্য একাডেমির এডহক কমিটির ১ম সভা

স্টাফ রিপোর্টার : নবগঠিত চাঁদপুর সাহিত্য একাডেমির এডহক কমিটির ১ম সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

Model Hospital

৬ জুন বুৃধবার বিকেল সাড়ে ৩টায় চাঁদপুর সাহিত্য একাডেমি মিলনায়তনে প্রাণবন্ত এই সভা অনুষ্ঠিত হয়।

সভায় সভাপতিত্ব করেন নবগঠিত এডহক কমিটির আহ্বায়ক ও চাঁদপুরের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) মোছাম্মৎ রাশেদা আক্তার। এডহক কমিটির সদস্য সচিব মোঃ শাহাদাৎ হোসেন শান্তর পরিচালনায় সভায় উপস্থিত ছিলেন সদস্য অজয় ভৌমিক, অধ্যাপক জালাল চৌধুরী, মো. ইকবাল হোসেন পাটোয়ারী, আবদুল্লাহিল কাফী, কাদের পলাশ, জাহাঙ্গীর হোসেন ও আশিক বিন রহিম। কমিটির অন্য ২সদস্য অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) আশিফ মহিউদ্দিন এবং কবি ও লেখক মাহাবুবুর রহমান সেলিম চাঁদপুরের বাইরে থাকায় সভায় আসতে পারেননি। সভার শুরুতেই নবগঠিত এডহক কমিটির পরিচিতি পর্বে একে অপরের সাথে শুভেচ্ছা বিনিময় করেন।

এরপর সকল সদস্যের পক্ষ থেকে আহ্বায়ককে ফুলেল শুভেচ্ছা জানানো হয়। পরবর্তীতে আহ্বায়ক কর্তৃক সদস্য সচিব ও সদস্যদের ফুলেল শুভেচ্ছায় বরণ করা হয়। সভার শুরুতে প্রতিষ্ঠাকালীন সময় থেকে এখন পর্যন্ত চাঁদপুর সাহিত্য একাডেমীর যেসব সদস্য ও কর্মকর্তা মৃত্যুবরণ করেছেন তাঁদের প্রতি শোক প্রস্তাব গৃহীত হয়।

সভার মূল কার্যক্রম শুরু হলে এজেন্ডা ভিত্তিক আলোচনা হয়। এতে বিগত কমিটি কর্তৃক প্রাথমিক সদস্য, সাধারণ সদস্য, আজীবন সদস্য করার ক্ষেত্রে সাহিত্য একাডেমীর বিদ্যমান গঠনতন্ত্র অনুযায়ী না হওয়া এবং অনুমোদন না থাকার বিষয়টি ব্যাপকভাবে আলোচনা করা হয়। এছাড়া সদস্য নির্ণয়, নতুন সদস্য অন্তর্ভুক্তি এবং সাহিত্য একাডেমিকে অচলায়তন দূর করে পুনর্জীবিত করাসহ বিবিধ বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়।

সভায় বিদায়ী মহাপরিচালক কর্তৃক সাহিত্য একাডেমীর গঠনতন্ত্রকে পাশ কাটিয়ে বিভিন্ন কার্যক্রম পরিচালনা করা, গণঠনতন্ত্রে স্পষ্ট উল্লেখ থাকার পরেও প্রতিষ্ঠাতা জেলা প্রশাসককে ১নং আজীবন সদস্য না করে সাবেক অবৈধ মহাপরিচালক কাজী শাহাদাত নিজেই নিজেকে অবৈধ ভাবে ১নং আজীবন সদস্য ঘোষণা দেয়া, তিনি নিজেই গঠনতন্ত্র সংশোধন না করে অগঠনন্ত্রান্তিক ভাবে কাজ করা এবং নবগঠিত এডহক কমিটিকে অবৈধ কমিটি বলায় উপস্থিত সকল সদস্য চমর অসন্তোষ প্রকাশ করেন।

সভাপতির বক্তব্যে এডহক কমিটির আহ্বায়ক ও চাঁদপুরের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মোছাম্মৎ রাশেদা আক্তার বলেন, চাঁদপুর সাহিত্য একাডেমির সাবেক কমিটির চরম ব্যর্থতার কারণে একাডেমির কার্যক্রমে অনেকটা অচলাবস্থা ছিল। সাংগঠনিক কার্যক্রমে গতিশীলতা ছিল না। যার ফলে অনেকটা দেয়ালে পিঠ থেকে যাওয়া অবস্থায় আমাদের সাবেক সভাপতি এবং জেলা প্রশাসক অঞ্জনা খান মজলিশ মহোদয় নতুন এডহক কমিটি গঠন করেছেন। এই কমিটির মূল কাজ হলো সাহিত্য একাডেমিকে পুনজ্জীবিত করা। একাডেমির কার্যক্রমের অচলায়তন দূর করা। একাডেমীকে সাহিত্যকর্মীদের কলতানে মুখরিত করে তোলা। এসব কার্যক্রমের পাশাপাশি গঠনতন্ত্র অনুযায়ী একটি নিবাহী কমিটি গঠনের জন্য কাজ করা। আমাদের বর্তমান জেলা প্রশাসক কামরুল হাসান স্যার যিনি পদাতিকার বলে এর সভাপতি তিনিও চান, সর্ম্পূণ স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতা এবং গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় চাঁদপুর সাহিত্য একাডেমী সরব হয়ে উঠুক লেখক, কবি, সাহিত্যিক এবং সাহিত্যানুরাগীদের পদচারণায়।

এডহক কমিটির সদস্যবৃন্দ যারা আমরা আছি, তাদের সবাইকে কাজ করতে হবে। প্রতিদিনের গুরুত্বপূর্ণ কাজসহ জাতীয় দিবস পালন, উদযাপনসহ নিয়মিত সাহিত্য আড্ডাসহ যাবতীয় অনুষ্ঠান চালিয়ে যেতে হবে। অতীতের সকল ভুলভ্রান্তি থেকে শিখতে হবে, জানতে হবে।
তিনি আরো বলেন, গঠনতন্ত্র অনুয়ায়ী চাঁদপুর সাহিত্য একাডেমীর একটি সাধারণ পরিষদ থাকার কথা। উক্ত সাধারণ পরিষদের সভায় একাডেমীর বার্ষিক আয়- ব্যয়ের হিসাব অনুমোদন, নির্বাহী পরিষদ নির্বাচনসহ গুরুত্বপূর্ণ সিন্ধান্ত গ্রহণ এবং অনুমোদনের নিয়ম রয়েছে। অথচ বিগত কমিটি দায়িত্ব ১০ বছরের দায়িত্বকালীন সময়ের একাডেমীর সাধারণ পরিষদের অস্তিত্ব ছিলো না। সাধারণ সদস্য নির্ণয় করতে পারেনি। তাদের ত্রুটিপূর্ণ যে সাধারণ সদস্য তালিকা এবং প্রাথমিক সদস্য তালিকা আমরা পেয়েছি সেটিও বিগত নির্বাহী পরিষদ কর্তৃক অনুমোদিত নয়। শুধুমাত্র কম্পিউটারে কম্পোজ করা একটি কাগজ আমরা পেয়েছি। তাই অতি দ্রুত চাঁদপুরের মূলধারার লেখক সাহিত্যিকদের সমন্বয়ে প্রাথমিক সদস্য, সাধারণ সদস্য, আজীবন সদস্য অন্তর্ভুক্তি পুনঃনির্ণয় এবং হালনাগাদ করে একটি শক্তিশালী সাধারণ পরিষদ গঠন করতে হবে।

সভায় সকল সদস্য তাঁদের বক্তব্যে বলেন, অচিরেই সাহিত্য একাডেমীর সকল প্রকার সদস্য পুনঃ নির্ণয় এবং হালনাগাদসহ এর সাংবিধানিক কাঠামোয় যা যা করণীয়নের কথা রয়েছে তা করা হবে। সাহিত্য একাডেমির কার্যক্রম গতিশীল করার পাশাপাশি বিপুল সংখ্যক বই দিয়ে একটি সমৃদ্ধ লাইব্রেরী গড়ে তোলা হবে। যেখানে থেকে লেখক ও সাহিত্যপ্রেমিরা তাদের বই পাঠের ক্ষুধা মেটাতে পারবে।

সভায় দু’টি উপ কমিটি গঠন করা হয়। এর মধ্যে প্রাথমিক ও সাধারণ, আজীবন সদস্য পুনঃ নির্ণয়, অন্তর্ভুক্তি এবং হালনাগাদ করার জন্য মো. শাহাদাৎ হোসেন শান্তকে আহ্বায়ক করে ৫সদস্যের উপ-কমিটির গঠন করা হয়। কমিটির সদস্যরা হলেন, আবদুল্লাহিল কাফী, ইকবাল হোসেন পাটোয়ারী, কাদের পলাশ ও আশিক বিন রহীম। এছাড়া আবদুল্লাহিল কাফীকে চাঁদপুর সাহিত্য একাডেমির স্থাবর-অস্থাবর, সম্পত্তি রক্ষণাবেক্ষণ বিষয়ক উপ- কমিটির আহ্বায়ক করা হয়।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

ফরিদগঞ্জে সালাতুল ইস্তেসকার নামাজ আদায়

চাঁদপুর সাহিত্য একাডেমির এডহক কমিটির ১ম সভা

আপডেট সময় : ০৫:৫৫:২২ অপরাহ্ন, বুধবার, ৬ জুলাই ২০২২

স্টাফ রিপোর্টার : নবগঠিত চাঁদপুর সাহিত্য একাডেমির এডহক কমিটির ১ম সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

Model Hospital

৬ জুন বুৃধবার বিকেল সাড়ে ৩টায় চাঁদপুর সাহিত্য একাডেমি মিলনায়তনে প্রাণবন্ত এই সভা অনুষ্ঠিত হয়।

সভায় সভাপতিত্ব করেন নবগঠিত এডহক কমিটির আহ্বায়ক ও চাঁদপুরের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) মোছাম্মৎ রাশেদা আক্তার। এডহক কমিটির সদস্য সচিব মোঃ শাহাদাৎ হোসেন শান্তর পরিচালনায় সভায় উপস্থিত ছিলেন সদস্য অজয় ভৌমিক, অধ্যাপক জালাল চৌধুরী, মো. ইকবাল হোসেন পাটোয়ারী, আবদুল্লাহিল কাফী, কাদের পলাশ, জাহাঙ্গীর হোসেন ও আশিক বিন রহিম। কমিটির অন্য ২সদস্য অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) আশিফ মহিউদ্দিন এবং কবি ও লেখক মাহাবুবুর রহমান সেলিম চাঁদপুরের বাইরে থাকায় সভায় আসতে পারেননি। সভার শুরুতেই নবগঠিত এডহক কমিটির পরিচিতি পর্বে একে অপরের সাথে শুভেচ্ছা বিনিময় করেন।

এরপর সকল সদস্যের পক্ষ থেকে আহ্বায়ককে ফুলেল শুভেচ্ছা জানানো হয়। পরবর্তীতে আহ্বায়ক কর্তৃক সদস্য সচিব ও সদস্যদের ফুলেল শুভেচ্ছায় বরণ করা হয়। সভার শুরুতে প্রতিষ্ঠাকালীন সময় থেকে এখন পর্যন্ত চাঁদপুর সাহিত্য একাডেমীর যেসব সদস্য ও কর্মকর্তা মৃত্যুবরণ করেছেন তাঁদের প্রতি শোক প্রস্তাব গৃহীত হয়।

সভার মূল কার্যক্রম শুরু হলে এজেন্ডা ভিত্তিক আলোচনা হয়। এতে বিগত কমিটি কর্তৃক প্রাথমিক সদস্য, সাধারণ সদস্য, আজীবন সদস্য করার ক্ষেত্রে সাহিত্য একাডেমীর বিদ্যমান গঠনতন্ত্র অনুযায়ী না হওয়া এবং অনুমোদন না থাকার বিষয়টি ব্যাপকভাবে আলোচনা করা হয়। এছাড়া সদস্য নির্ণয়, নতুন সদস্য অন্তর্ভুক্তি এবং সাহিত্য একাডেমিকে অচলায়তন দূর করে পুনর্জীবিত করাসহ বিবিধ বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়।

সভায় বিদায়ী মহাপরিচালক কর্তৃক সাহিত্য একাডেমীর গঠনতন্ত্রকে পাশ কাটিয়ে বিভিন্ন কার্যক্রম পরিচালনা করা, গণঠনতন্ত্রে স্পষ্ট উল্লেখ থাকার পরেও প্রতিষ্ঠাতা জেলা প্রশাসককে ১নং আজীবন সদস্য না করে সাবেক অবৈধ মহাপরিচালক কাজী শাহাদাত নিজেই নিজেকে অবৈধ ভাবে ১নং আজীবন সদস্য ঘোষণা দেয়া, তিনি নিজেই গঠনতন্ত্র সংশোধন না করে অগঠনন্ত্রান্তিক ভাবে কাজ করা এবং নবগঠিত এডহক কমিটিকে অবৈধ কমিটি বলায় উপস্থিত সকল সদস্য চমর অসন্তোষ প্রকাশ করেন।

সভাপতির বক্তব্যে এডহক কমিটির আহ্বায়ক ও চাঁদপুরের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মোছাম্মৎ রাশেদা আক্তার বলেন, চাঁদপুর সাহিত্য একাডেমির সাবেক কমিটির চরম ব্যর্থতার কারণে একাডেমির কার্যক্রমে অনেকটা অচলাবস্থা ছিল। সাংগঠনিক কার্যক্রমে গতিশীলতা ছিল না। যার ফলে অনেকটা দেয়ালে পিঠ থেকে যাওয়া অবস্থায় আমাদের সাবেক সভাপতি এবং জেলা প্রশাসক অঞ্জনা খান মজলিশ মহোদয় নতুন এডহক কমিটি গঠন করেছেন। এই কমিটির মূল কাজ হলো সাহিত্য একাডেমিকে পুনজ্জীবিত করা। একাডেমির কার্যক্রমের অচলায়তন দূর করা। একাডেমীকে সাহিত্যকর্মীদের কলতানে মুখরিত করে তোলা। এসব কার্যক্রমের পাশাপাশি গঠনতন্ত্র অনুযায়ী একটি নিবাহী কমিটি গঠনের জন্য কাজ করা। আমাদের বর্তমান জেলা প্রশাসক কামরুল হাসান স্যার যিনি পদাতিকার বলে এর সভাপতি তিনিও চান, সর্ম্পূণ স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতা এবং গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় চাঁদপুর সাহিত্য একাডেমী সরব হয়ে উঠুক লেখক, কবি, সাহিত্যিক এবং সাহিত্যানুরাগীদের পদচারণায়।

এডহক কমিটির সদস্যবৃন্দ যারা আমরা আছি, তাদের সবাইকে কাজ করতে হবে। প্রতিদিনের গুরুত্বপূর্ণ কাজসহ জাতীয় দিবস পালন, উদযাপনসহ নিয়মিত সাহিত্য আড্ডাসহ যাবতীয় অনুষ্ঠান চালিয়ে যেতে হবে। অতীতের সকল ভুলভ্রান্তি থেকে শিখতে হবে, জানতে হবে।
তিনি আরো বলেন, গঠনতন্ত্র অনুয়ায়ী চাঁদপুর সাহিত্য একাডেমীর একটি সাধারণ পরিষদ থাকার কথা। উক্ত সাধারণ পরিষদের সভায় একাডেমীর বার্ষিক আয়- ব্যয়ের হিসাব অনুমোদন, নির্বাহী পরিষদ নির্বাচনসহ গুরুত্বপূর্ণ সিন্ধান্ত গ্রহণ এবং অনুমোদনের নিয়ম রয়েছে। অথচ বিগত কমিটি দায়িত্ব ১০ বছরের দায়িত্বকালীন সময়ের একাডেমীর সাধারণ পরিষদের অস্তিত্ব ছিলো না। সাধারণ সদস্য নির্ণয় করতে পারেনি। তাদের ত্রুটিপূর্ণ যে সাধারণ সদস্য তালিকা এবং প্রাথমিক সদস্য তালিকা আমরা পেয়েছি সেটিও বিগত নির্বাহী পরিষদ কর্তৃক অনুমোদিত নয়। শুধুমাত্র কম্পিউটারে কম্পোজ করা একটি কাগজ আমরা পেয়েছি। তাই অতি দ্রুত চাঁদপুরের মূলধারার লেখক সাহিত্যিকদের সমন্বয়ে প্রাথমিক সদস্য, সাধারণ সদস্য, আজীবন সদস্য অন্তর্ভুক্তি পুনঃনির্ণয় এবং হালনাগাদ করে একটি শক্তিশালী সাধারণ পরিষদ গঠন করতে হবে।

সভায় সকল সদস্য তাঁদের বক্তব্যে বলেন, অচিরেই সাহিত্য একাডেমীর সকল প্রকার সদস্য পুনঃ নির্ণয় এবং হালনাগাদসহ এর সাংবিধানিক কাঠামোয় যা যা করণীয়নের কথা রয়েছে তা করা হবে। সাহিত্য একাডেমির কার্যক্রম গতিশীল করার পাশাপাশি বিপুল সংখ্যক বই দিয়ে একটি সমৃদ্ধ লাইব্রেরী গড়ে তোলা হবে। যেখানে থেকে লেখক ও সাহিত্যপ্রেমিরা তাদের বই পাঠের ক্ষুধা মেটাতে পারবে।

সভায় দু’টি উপ কমিটি গঠন করা হয়। এর মধ্যে প্রাথমিক ও সাধারণ, আজীবন সদস্য পুনঃ নির্ণয়, অন্তর্ভুক্তি এবং হালনাগাদ করার জন্য মো. শাহাদাৎ হোসেন শান্তকে আহ্বায়ক করে ৫সদস্যের উপ-কমিটির গঠন করা হয়। কমিটির সদস্যরা হলেন, আবদুল্লাহিল কাফী, ইকবাল হোসেন পাটোয়ারী, কাদের পলাশ ও আশিক বিন রহীম। এছাড়া আবদুল্লাহিল কাফীকে চাঁদপুর সাহিত্য একাডেমির স্থাবর-অস্থাবর, সম্পত্তি রক্ষণাবেক্ষণ বিষয়ক উপ- কমিটির আহ্বায়ক করা হয়।