ঢাকা ০৭:১৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ৭ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

কচুয়ায় বিএনপির ইফতার পার্টিতে বাঁধা; গাড়ি ভাংচুর

স্টাফ রিপোর্টোর : কচুয়া সদর দক্ষিণ ইউনিয়নের বদরপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মাঠে বিএনপির ইফতার পার্টিতে হামলার ঘটনা ঘটছে।

Model Hospital

সোমবার সন্ধ্যায় বদরপুরে এ ঘটনাটি ঘটে। ইফতার মাহফিলে প্রধান অতিথি হিসেবে যোগ দেওয়ার কথা ছিল কচুয়া আসনের সাবেক সাংসদ ও শিক্ষাপ্রতিমন্ত্রী ড. আ ন ম এহসানুল হক মিলন তার সহধর্মী কেন্দ্রীয় বিএনপির মহিলা নেত্রী নাজমুন নাহার বেবি। কিন্তু তার গাড়িতে হামলার কারনে তিনি সেখানে যেতে পারেনি।

হামলার ঘটনায় কারা জড়িত ? জানতে চাইলে মিলন এই হামলার জন্য কেন্দ্রীয় বিএনপির সদস্য মালয়েশিয়া প্রবাসী মোশারফ হোসেনকে দায়ী করেন।

তিনি বলেন- কচুয়ার আসনের এমপি ড. মহীউদ্দীন খান আলমগীর, কেন্দ্রীয় নেতা ড. সেলিম মাহমুদ ও আওয়ামী লীগ নেতা গোলাম হোসেন, পৌর মেয়র নাজমুল আলম স্বপনসহ উপজেলা যুবলীগ, ছাত্রলীগ কেউই আমার ইফতার মাহফিলে ও গাড়িতে হামলা ও ভাংচুর করেনি। মোশারফ মালয়েশিয়া বসে তার সন্ত্রাসী বাহিনী দিয়ে আমার এই ইফতার মাহফিলে ও গাড়িতে হামলা ও ভাংচুর চালায়। এ হামলার ঘটনা ও আমার গাড়ি ভাংচুর করার জন্য তাকে জবাব দিতে হবে।

এব্যাপারে জানতে চাইলে কচুয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মহিউদ্দিন জানান,একই জায়গায় ছাত্রলীগ ও বিএনপি একাংশ ইফতার মাহফিলের আয়োজন করে। আমাদের নিষেধ থাকা স্বত্তে ও ড. আ ন ম এহসানুল হক মিলন ও তার সহধর্মীনি নাজমুন নাহার বেবি গাড়ি থেকে নেমে ইফতার পার্টিতে যাওয়ার পথে উত্তেজনা বিরাজ করলে আমরা তাকে গাড়িতে তুলে দেই।

পরে কে বা কাহারা গাড়িড়ে হামলা চালায় তা আমরা দেখিনি।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

সাংবাদিক শ্যামল চন্দ্র দাসের মাতা শোভা রাণী দাসের ৫ম মৃত্যুবার্ষিকী

কচুয়ায় বিএনপির ইফতার পার্টিতে বাঁধা; গাড়ি ভাংচুর

আপডেট সময় : ০৪:৫১:৪৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৫ এপ্রিল ২০২২

স্টাফ রিপোর্টোর : কচুয়া সদর দক্ষিণ ইউনিয়নের বদরপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মাঠে বিএনপির ইফতার পার্টিতে হামলার ঘটনা ঘটছে।

Model Hospital

সোমবার সন্ধ্যায় বদরপুরে এ ঘটনাটি ঘটে। ইফতার মাহফিলে প্রধান অতিথি হিসেবে যোগ দেওয়ার কথা ছিল কচুয়া আসনের সাবেক সাংসদ ও শিক্ষাপ্রতিমন্ত্রী ড. আ ন ম এহসানুল হক মিলন তার সহধর্মী কেন্দ্রীয় বিএনপির মহিলা নেত্রী নাজমুন নাহার বেবি। কিন্তু তার গাড়িতে হামলার কারনে তিনি সেখানে যেতে পারেনি।

হামলার ঘটনায় কারা জড়িত ? জানতে চাইলে মিলন এই হামলার জন্য কেন্দ্রীয় বিএনপির সদস্য মালয়েশিয়া প্রবাসী মোশারফ হোসেনকে দায়ী করেন।

তিনি বলেন- কচুয়ার আসনের এমপি ড. মহীউদ্দীন খান আলমগীর, কেন্দ্রীয় নেতা ড. সেলিম মাহমুদ ও আওয়ামী লীগ নেতা গোলাম হোসেন, পৌর মেয়র নাজমুল আলম স্বপনসহ উপজেলা যুবলীগ, ছাত্রলীগ কেউই আমার ইফতার মাহফিলে ও গাড়িতে হামলা ও ভাংচুর করেনি। মোশারফ মালয়েশিয়া বসে তার সন্ত্রাসী বাহিনী দিয়ে আমার এই ইফতার মাহফিলে ও গাড়িতে হামলা ও ভাংচুর চালায়। এ হামলার ঘটনা ও আমার গাড়ি ভাংচুর করার জন্য তাকে জবাব দিতে হবে।

এব্যাপারে জানতে চাইলে কচুয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মহিউদ্দিন জানান,একই জায়গায় ছাত্রলীগ ও বিএনপি একাংশ ইফতার মাহফিলের আয়োজন করে। আমাদের নিষেধ থাকা স্বত্তে ও ড. আ ন ম এহসানুল হক মিলন ও তার সহধর্মীনি নাজমুন নাহার বেবি গাড়ি থেকে নেমে ইফতার পার্টিতে যাওয়ার পথে উত্তেজনা বিরাজ করলে আমরা তাকে গাড়িতে তুলে দেই।

পরে কে বা কাহারা গাড়িড়ে হামলা চালায় তা আমরা দেখিনি।