ঢাকা ১২:০০ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

মতলব উত্তরে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ, বসতঘরে হামলা ভাংচুর : আহত ৩

মতলব উত্তর ব্যুরো : চাঁদপুরের মতলব উত্তরে বসতঘরে অতর্কিত হামলায় গুরুতর আহত হয়েছেন ৩ জন এবং আসবাবপত্র ভাংচুর ও লুটপাটের অভিযোগ পাওয়া গেছে। হামলাকারীরা বসতঘরের আসবাবপত্র ভাংচুর, লুট-পাট করে হুমকি প্রদর্শন করে চালে যায়।

Model Hospital

গত ৮ এপ্রিল (শুক্রবার) বিকেলে চাঁদপুরের মতলব উত্তর উপজেলার কলাকান্দা ইউনিয়নের দক্ষিণ দশানী গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।

এর আগে গত ৭ এপ্রিল বৃহস্পতিবার বিকেলে আরিফ ছৈয়াল তার নিজ বাড়ী হতে বেড়ীবাঁধে যাওয়ার পথে ইউপি সদস্য মেহেদি হাসানের বাড়ীর পাশে মেহেদি হাসান সহ ১০/১৫ জন যুবক আরিফ ছৈয়ালের ওপর অতর্কিত হামলা করে দেশীয় অস্ত্র-শস্ত্র দিয়ে আরিফকে মারধর শুরু করে।

তখন আরিফের ডাক-চিৎকারে বেড়ীবাঁধ থেকে ফয়েজুল ভুইয়ার ছেলে শায়ন (২৮) আরিফকে বাচাঁতে গেলে তাকেও দেশীয় অস্ত্র-শস্ত্র দিয়ে মারধর করে গুরুতর জখম করে এবং তার মাথা ফাটিয়ে ফেলেন। খবর পেয়ে শায়নের মা ও তার আত্বীয় স্বজন শায়নকে দ্রুত স্থানীয় উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করেন। পরে তার অবস্থা আশঙ্কাজনক দেখে চাঁদপুর সদর হাসপাতালে প্রেরণ করেন মতলব উত্তর উপজেলা হাসপাতালের কর্তব্যরত ডাক্তার। এ ঘটনায় আরিফ ছৈয়াল মতলব উত্তর থানায় একটি অভিযোগ পত্রদাখিল করেন।

স্থানীয় প্রত্যক্ষদর্শী সুত্রে জানা যায়, আরিফ ছৈয়াল থানায় একটি অভিযোগ করেন এই অভিযোগ করার রেস ধরে শুক্রবার বিকেল ৫ টার সময় কলাকান্দা ইউপি সদস্য মেহেদি হাসানের নেতৃত্বে স্থানীয় সিরাজ বেপারীর ছেলে নুরুল হক, নরুল আমিন, তিরমিয়া ছৈয়ালের ছেলে করিম, জাকির ছৈয়ালের ছেলে ফরহাদ, মোহাম্মদ আলীর ছেলে মহাসিন, সুমন, ইমু, সংসের আলী বেপারীর ছেলে মোহাম্মদ আলী, লতিফ ভূইয়ার ছেলে শাহজাহান, সোহরাব সরকারের ছেলে রাসেল,বাবুর আলী কসাই এর ছেলে সিদ্দিকুর রহমান, সামছু ছৈয়ালের ছেলে শামিম সহ নারায়ণগঞ্জ থেকে ভাড়া করে আনা ৩০/৩৫ জনসহ প্রায় ৫০/৬০ জন যুবক পিস্তল ও দেশীয় অস্ত্র-শস্ত্রনিয়ে আরিফ ছৈয়ালের বসতঘরে ঢুকে অতর্কিত হামলা করে শোকেস, আলমারী,খাট ভাংচুর করে ৫ লক্ষ টাকা ও ৩ ভরি স্বর্ণলংকার লুট করে নিয়ে যায় এবং আরিফ ছৈয়ালের স্ত্রী সোনিয়া বেগম কে মারধর করে তার পরনের জামা- কাপড় টেনে হেস্রে ছিড়ে ফেলে তাকে শ্লীলতাহানী করেন এবং তার ২ বছরের শিশু কন্যা সায়বাকেও মারধধর করেন তারা।

খবর পেয়ে রাত ১০ টায় সঙ্গীয় ফোর্স নিয়ে ঘটনাস্থলে আসেন মতলব উত্তর থানার এসআই মোঃ মিজানুর রহমান।

আরিফ ছৈয়ালের বড় বোন জেসমিন বেগম বলেন, আমি ট্রলার কিনার জন্য আমার ভাবী পলি বেগম এর কাছ থেকে ৩ লক্ষ টাকা, ফজলুল হক ছৈয়ালের স্ত্রী জাহানারা বেগমের কাছ থেকে ১ লক্ষ টাকা ধার এনেছি এবং ব্যুারো বাংলা সমিতি ছেংগারচর শাখা থেকে ১ লক্ষ টাকা চলতি মাসের ৪ তারিখে লোন উত্তোলন করে আমার ভাইয়ের ঘরে রেখেছি সাথে ৩ ভরি স্বর্ণ ছিলো হামলা কারীরা আমার ভাইয়ের আলমারী ভেঙ্গে আমার ৫ লক্ষ টাকা ও ৩ ভরি স্বর্ণ লুট করে নিয়ে যায় এবং যাওয়ার সময় আমাদেরকে প্রাণ নাশের হুমকি দিয়ে তারা চলে যায়।

আরিফ ছৈয়ালের স্ত্রী সোনিয়া বেগম বলেন, ৫ টার সময আমি রান্নাঘরে ইফতার তৈরি করতে ছিলাম এসময় তারা আমাদের ঘরে ঢুকে কাঠের শোকেস, খাটপালং এবং স্টীলের আলমারী ভাংচুর করে আমাকে মারধর করে আমার পরনের জামা- কাপড় টেনে হেস্রে ছিড়ে ফেলে আমাকে শ্লীলতাহানি করেন এবং আমার ২ বছরের মেয়ে সায়েবাকে মারধর করেন এবং আমার জাল লিটন ছৈয়ালের স্ত্রী লিমা বেগমকে ধাক্কা দিয়ে মাটিতে ফেলে দেয় এবং আমার ননদের ৫ লক্ষ টাকা ও ৩ ভরি স্বর্ণ তারা লুট করে নিয়ে যায় এবং যাওয়ার সময় আমাদেরকে প্রানে মেরে ফেলার হুমকি দিয়ে যায় তারা। আমি পুলিশ প্রশাসনের কাছে এবং প্রধানমন্ত্রীর কাছে বিচার চাই।

স্থানীয় ফয়েজুল ভূইয়া বলেন, আরিফ ছৈয়াল স্থানীয় ইউপি নির্বাচনে মেম্বারী নির্বাচন করেছেন তার বিপুল জনপ্রিয়তা থাকা সত্ত্বেও তার প্রতিদ্বন্ধি মেহেদি হাসান বিজয়ী হয় এবং নির্বাচনের দিনই মেহেদি হাসান ও তার লোকজন একটি কমিউনিটি ক্লিনিকের দরজা- জানালা ভাংচুর করে আরিফ ছৈয়ালের ওপর দোষ চাপিয়ে দিয়ে মেহেদি হাসান ও তার লোকজন আরও বেপরোয়া হয়ে উঠে এবং বৃহস্পতিবার আরিফকে মারধর করাবস্থায় তার ডাক চিৎকারে আমার ছেলে শায়ন আরিফকে বাঁচাতে গেলে মেহেদি হাসান ও তার লোকজন আমার ছেলে শায়নকে মারধর করে গুরুতর জখম করে তার মাথা ফাটিয়ে ফেলেন সে বর্তমানে চাঁদপুর সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন। মেহেদি হাসান একজন জনপ্রতিনিধি হয়ে কিভাবে সে নারায়ণগঞ্জ থেকে সন্ত্রাসী ভাড়া করে এনে বসত ঘরে ঢুকে আসভাব পত্র ভাংচুর ও লুট-পাটের ঘটনা ঘটায়?। আমরা মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে তার বিচার চাই।

এদিকে ইউপি সদস্য মেহেদী বলেন, গত বৃহস্পতিবার আমার উপর অতর্কিত হামলা করে আরিফ ও তার লোকজন। এসময় আরিফের সাথে আমার হাতাহাতি হয়। এ ঘটনায় আমি থানায় মামলা দায়ের করেছি। আর শুক্রবারের ঘটনার ব্যাপারে আমি কিছু জানি না। আমি বা আমার কোন লোক আরিফের বাড়িতে হামলা করেনি।

মতলব উত্তর থানার পুলিশ পরিদর্শক মোঃ মাসুদ বলেন, আরিফ ছৈয়ালকে মারধরের আভিযোগ পেয়েছি এবং পরের দিন আবার তার বসতঘরে হামলা ভাংচুর ও লুট-পাটের খবর পেয়েছি মামলা বা অভিযোগের ভিত্তিতে আমরা দোষী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নিবো।

ট্যাগস :

শাহরাস্তিতে পিকআপ ভ্যান ও সিএনজি স্কুটারের সংঘর্ষে ২জন নিহত

মতলব উত্তরে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ, বসতঘরে হামলা ভাংচুর : আহত ৩

আপডেট সময় : ০৪:৩৮:২১ অপরাহ্ন, শনিবার, ৯ এপ্রিল ২০২২

মতলব উত্তর ব্যুরো : চাঁদপুরের মতলব উত্তরে বসতঘরে অতর্কিত হামলায় গুরুতর আহত হয়েছেন ৩ জন এবং আসবাবপত্র ভাংচুর ও লুটপাটের অভিযোগ পাওয়া গেছে। হামলাকারীরা বসতঘরের আসবাবপত্র ভাংচুর, লুট-পাট করে হুমকি প্রদর্শন করে চালে যায়।

Model Hospital

গত ৮ এপ্রিল (শুক্রবার) বিকেলে চাঁদপুরের মতলব উত্তর উপজেলার কলাকান্দা ইউনিয়নের দক্ষিণ দশানী গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।

এর আগে গত ৭ এপ্রিল বৃহস্পতিবার বিকেলে আরিফ ছৈয়াল তার নিজ বাড়ী হতে বেড়ীবাঁধে যাওয়ার পথে ইউপি সদস্য মেহেদি হাসানের বাড়ীর পাশে মেহেদি হাসান সহ ১০/১৫ জন যুবক আরিফ ছৈয়ালের ওপর অতর্কিত হামলা করে দেশীয় অস্ত্র-শস্ত্র দিয়ে আরিফকে মারধর শুরু করে।

তখন আরিফের ডাক-চিৎকারে বেড়ীবাঁধ থেকে ফয়েজুল ভুইয়ার ছেলে শায়ন (২৮) আরিফকে বাচাঁতে গেলে তাকেও দেশীয় অস্ত্র-শস্ত্র দিয়ে মারধর করে গুরুতর জখম করে এবং তার মাথা ফাটিয়ে ফেলেন। খবর পেয়ে শায়নের মা ও তার আত্বীয় স্বজন শায়নকে দ্রুত স্থানীয় উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করেন। পরে তার অবস্থা আশঙ্কাজনক দেখে চাঁদপুর সদর হাসপাতালে প্রেরণ করেন মতলব উত্তর উপজেলা হাসপাতালের কর্তব্যরত ডাক্তার। এ ঘটনায় আরিফ ছৈয়াল মতলব উত্তর থানায় একটি অভিযোগ পত্রদাখিল করেন।

স্থানীয় প্রত্যক্ষদর্শী সুত্রে জানা যায়, আরিফ ছৈয়াল থানায় একটি অভিযোগ করেন এই অভিযোগ করার রেস ধরে শুক্রবার বিকেল ৫ টার সময় কলাকান্দা ইউপি সদস্য মেহেদি হাসানের নেতৃত্বে স্থানীয় সিরাজ বেপারীর ছেলে নুরুল হক, নরুল আমিন, তিরমিয়া ছৈয়ালের ছেলে করিম, জাকির ছৈয়ালের ছেলে ফরহাদ, মোহাম্মদ আলীর ছেলে মহাসিন, সুমন, ইমু, সংসের আলী বেপারীর ছেলে মোহাম্মদ আলী, লতিফ ভূইয়ার ছেলে শাহজাহান, সোহরাব সরকারের ছেলে রাসেল,বাবুর আলী কসাই এর ছেলে সিদ্দিকুর রহমান, সামছু ছৈয়ালের ছেলে শামিম সহ নারায়ণগঞ্জ থেকে ভাড়া করে আনা ৩০/৩৫ জনসহ প্রায় ৫০/৬০ জন যুবক পিস্তল ও দেশীয় অস্ত্র-শস্ত্রনিয়ে আরিফ ছৈয়ালের বসতঘরে ঢুকে অতর্কিত হামলা করে শোকেস, আলমারী,খাট ভাংচুর করে ৫ লক্ষ টাকা ও ৩ ভরি স্বর্ণলংকার লুট করে নিয়ে যায় এবং আরিফ ছৈয়ালের স্ত্রী সোনিয়া বেগম কে মারধর করে তার পরনের জামা- কাপড় টেনে হেস্রে ছিড়ে ফেলে তাকে শ্লীলতাহানী করেন এবং তার ২ বছরের শিশু কন্যা সায়বাকেও মারধধর করেন তারা।

খবর পেয়ে রাত ১০ টায় সঙ্গীয় ফোর্স নিয়ে ঘটনাস্থলে আসেন মতলব উত্তর থানার এসআই মোঃ মিজানুর রহমান।

আরিফ ছৈয়ালের বড় বোন জেসমিন বেগম বলেন, আমি ট্রলার কিনার জন্য আমার ভাবী পলি বেগম এর কাছ থেকে ৩ লক্ষ টাকা, ফজলুল হক ছৈয়ালের স্ত্রী জাহানারা বেগমের কাছ থেকে ১ লক্ষ টাকা ধার এনেছি এবং ব্যুারো বাংলা সমিতি ছেংগারচর শাখা থেকে ১ লক্ষ টাকা চলতি মাসের ৪ তারিখে লোন উত্তোলন করে আমার ভাইয়ের ঘরে রেখেছি সাথে ৩ ভরি স্বর্ণ ছিলো হামলা কারীরা আমার ভাইয়ের আলমারী ভেঙ্গে আমার ৫ লক্ষ টাকা ও ৩ ভরি স্বর্ণ লুট করে নিয়ে যায় এবং যাওয়ার সময় আমাদেরকে প্রাণ নাশের হুমকি দিয়ে তারা চলে যায়।

আরিফ ছৈয়ালের স্ত্রী সোনিয়া বেগম বলেন, ৫ টার সময আমি রান্নাঘরে ইফতার তৈরি করতে ছিলাম এসময় তারা আমাদের ঘরে ঢুকে কাঠের শোকেস, খাটপালং এবং স্টীলের আলমারী ভাংচুর করে আমাকে মারধর করে আমার পরনের জামা- কাপড় টেনে হেস্রে ছিড়ে ফেলে আমাকে শ্লীলতাহানি করেন এবং আমার ২ বছরের মেয়ে সায়েবাকে মারধর করেন এবং আমার জাল লিটন ছৈয়ালের স্ত্রী লিমা বেগমকে ধাক্কা দিয়ে মাটিতে ফেলে দেয় এবং আমার ননদের ৫ লক্ষ টাকা ও ৩ ভরি স্বর্ণ তারা লুট করে নিয়ে যায় এবং যাওয়ার সময় আমাদেরকে প্রানে মেরে ফেলার হুমকি দিয়ে যায় তারা। আমি পুলিশ প্রশাসনের কাছে এবং প্রধানমন্ত্রীর কাছে বিচার চাই।

স্থানীয় ফয়েজুল ভূইয়া বলেন, আরিফ ছৈয়াল স্থানীয় ইউপি নির্বাচনে মেম্বারী নির্বাচন করেছেন তার বিপুল জনপ্রিয়তা থাকা সত্ত্বেও তার প্রতিদ্বন্ধি মেহেদি হাসান বিজয়ী হয় এবং নির্বাচনের দিনই মেহেদি হাসান ও তার লোকজন একটি কমিউনিটি ক্লিনিকের দরজা- জানালা ভাংচুর করে আরিফ ছৈয়ালের ওপর দোষ চাপিয়ে দিয়ে মেহেদি হাসান ও তার লোকজন আরও বেপরোয়া হয়ে উঠে এবং বৃহস্পতিবার আরিফকে মারধর করাবস্থায় তার ডাক চিৎকারে আমার ছেলে শায়ন আরিফকে বাঁচাতে গেলে মেহেদি হাসান ও তার লোকজন আমার ছেলে শায়নকে মারধর করে গুরুতর জখম করে তার মাথা ফাটিয়ে ফেলেন সে বর্তমানে চাঁদপুর সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন। মেহেদি হাসান একজন জনপ্রতিনিধি হয়ে কিভাবে সে নারায়ণগঞ্জ থেকে সন্ত্রাসী ভাড়া করে এনে বসত ঘরে ঢুকে আসভাব পত্র ভাংচুর ও লুট-পাটের ঘটনা ঘটায়?। আমরা মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে তার বিচার চাই।

এদিকে ইউপি সদস্য মেহেদী বলেন, গত বৃহস্পতিবার আমার উপর অতর্কিত হামলা করে আরিফ ও তার লোকজন। এসময় আরিফের সাথে আমার হাতাহাতি হয়। এ ঘটনায় আমি থানায় মামলা দায়ের করেছি। আর শুক্রবারের ঘটনার ব্যাপারে আমি কিছু জানি না। আমি বা আমার কোন লোক আরিফের বাড়িতে হামলা করেনি।

মতলব উত্তর থানার পুলিশ পরিদর্শক মোঃ মাসুদ বলেন, আরিফ ছৈয়ালকে মারধরের আভিযোগ পেয়েছি এবং পরের দিন আবার তার বসতঘরে হামলা ভাংচুর ও লুট-পাটের খবর পেয়েছি মামলা বা অভিযোগের ভিত্তিতে আমরা দোষী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নিবো।