ঢাকা ১১:০৮ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ০৪ জুন ২০২৩, ২১ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

কচুয়ায় অপরিকল্পিত রাস্তাঘাটের ফলে কমছে কৃষি জমি

নিজস্ব প্রতিনিধি : কৃষি জমিতে অপরিকল্পিতভাবে বসতবাড়ি ও রাস্তাঘাট নির্মানে কৃষি জমি কমে হ্রাস পাচ্ছে। কচুয়া উপজেলার কড়ইয়া, দরিয়া হায়াতপুর, পালাখাল, বিতারা, বাইচারা, সাচার, ডুমুরিয়া, রহিমানগর, আশ্রাফপুরসহ বিভিন্ন এলাকায় ফসলি জমির উপর রাস্তা নির্মাণের ফলে সেখানে বাধ সৃষ্টি হয়ে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হচ্ছে।

কচুয়া পৌরসভার কড়ইয়া গ্রামের পশ্চিম পাশের কৃষি জমিতে অপরিকল্পিত রাস্তা নির্মাণের ফলে ওই এলাকার কৃষকরা চরম ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে। বিশেষ করে ফসলি জমিতে রাস্তা নির্মাণ করায় জলাবদ্ধতার কারনে ফসল উৎপাদনে বিরূপ প্রভাব পড়ছে। আর যত্রতত্র রাস্তা করার কারনে পানি নিষ্কাষণের ব্যবস্থা না থাকায় কৃষকরা ফলন নিয়ে দুশ্চিন্তায় রয়েছে।

হাজীগঞ্জ-কচুয়া-গৌরপুর সড়কের কড়ইয়া অংশ হইতে কড়ইয়া জমির মিয়াজীর বাড়ির রাস্তার মাথা পর্যন্ত প্রায় ১৫শ ফুট রাস্তা অপরিকল্পিতভাবে ফসলি জমির পাশের সরকারি হালট ব্যবহার করে নির্মাণ করা হয়েছে। কিন্তু স্থানীয় কৃষকদের দাবী এই রাস্তাটি তাদের উপকারের চেয়ে অপকারই বেশি হয়েছে।

এই রাস্তা নির্মাণকে কেন্দ্র করে মনির হোসেন মিয়াজী বাদী হয়ে ওই ওয়ার্ডের কাউন্সিলর মো. জাহাঙ্গীর আলম মোল্লাকে বিবাদী করে কচুয়া থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। অভিযোগে মনির হোসেন উল্লেখ করেন, আমি একজন প্রবাসী। প্রবাসে থাকার সুযোগে আমার দখলীয় জমির মধ্যখানে হইতে জোরপূর্বক প্রভাব বিস্তার করে মাটি কাটিয়া রাস্তা নির্মাণ করার পায়তারা করিয়া আসছে বিবাদী জাহাঙ্গীর আলম। খবর পেয়ে আমি প্রবাস থেকে দেশে আসিয়া আমি ও আমার পরিবারবর্গ আমার জমি থেকে মাটি কাটতে বাধা প্রদান করিলে আমাদেরকে মারধর করিবে বলে প্রকাশ্যে হুমকি ও ধমকি প্রদর্শন করে জাহাঙ্গীর আলম।

গত শুক্রবার সকালে বিবাদী কাজের শ্রমিক নিয়ে আমার দখলীয় জমির মধ্যখানে হইতে মাটি কাটিয়া রাস্তা নির্মাণ শুরু করে। আমি ও আমার পরিবারের লোকজন বিবাদীদেরকে বাধা প্রধান করিলে বিবাদীরা আমাদেরকে মারধর করার জন্য লাঠিসোঠা নিয়ে দৌড়াইয়া আসে।

আরো পড়ুন  সমলয় পদ্ধতির বোরো ধান চাষে বাম্পার ফলনে কৃষকরা এখন আনন্দিত

মনির হোসেন মিয়াজী জানান, এলাকার ব্যাকসাইডে এই রাস্তাটি নির্মান করা হয়েছে। যার দরুন এই রাস্তাটি দিয়ে এলাকার মানুষের কোন উপকারতো হচ্ছেই না বরং কৃষকদের ক্ষতি হচ্ছে। এই রাস্তাটি জাহাঙ্গীর মোল্লা পৌরসভার বাজেট দিয়ে করার কথা বললেও মূলত কোন প্রকার বাজেট ছাড়াই সে রাস্তাটি তার ব্যক্তিগত স্বার্থে নিজে ব্যবহারের জন্য সরকারি খাস জমির উপর দিয়ে নির্মান করে ক্ষমতার অপপ্রয়োগ করেছে। তাছাড়া আমি প্রবাসে থাকায় সে আমার ফসলি জমি থেকে জোরপূর্বক মাটি কেটে জমিটিকে ডোবায় পরিনত করেছে। এখন আবার একই জমি থেকে মাটি কেটে রাস্তাটির কিছু বাকী অংশ নির্মান করার চেষ্টা করলে আমি তাতে বাধা প্রয়োগ করি। ফলে সে আমাকে প্রাণনাশের হুমকি প্রদান করে।তাই আমি নিজের নিরাপত্তার স্বার্র্থে আইনের আশ্রয় নিয়েছি।

১৩ ফেব্রুয়ারি (রবিবার) বিকেলে সরজমিনে গেলে কড়ইয়া পশ্চিমপাড়া সোনা মিয়া গাজীর ছেলে কৃষক আমির হোসেন এ প্রতিবেদককে জানান, আমরা এই মাঠে আগে দুই থেকে তিনটি ফলন সহ সবজি চাষ করতাম। কিন্তু আমাদের মাঠে উপর দিয়ে কড়ইয়া মহাসড়কের অংশ হইতে কড়ইয়া জমির মিয়াজীর বাড়ির রাস্তার মাথা পর্যন্ত মাটির রাস্তা নির্মান করায় বৃষ্টির পানি সরতে না পেরে জলাবদ্ধতা দেখা দেয়। যার দরুন এখন আর আমরা ইরি বোরো ধান ছাড়া আর কোন ফসল করতে পারি না। এই রাস্তাটি হওয়ার দরুন আমাদের উপকার থেকে অপকার বেশি হয়েছে।

কৃষক আ: রহিম, সাব্বির আহমেদ, বাচ্চু মিয়া ও আবুল হোসেন জানান, ২০১৮ সালে রাস্তাটি নির্মানের পূর্বে আমাদের এই মাঠে ফসল চাষে কোন সমস্যা ছিল না।আমরা মটর ডাল, শরিষা, আলু, ধান, লাল শাকসহ বিভিন্ন ফসলাদি চাষাবাদ করতাম। কিন্তু এই রাস্তাটির কারনে মাঠের পানি সরতে না পারায় আমরা খুব সমস্যায় আছি। আমরা এখন ইরি ধান ছাড়া আর কিছুই চাষাবাদ করতে পারি না।

আরো পড়ুন  ঘূর্ণিঝড় অশনি; মতলব উত্তরের কৃষকদের আগাম ধান কাটার পরামর্শ

এ বিষয়ে কাউন্সিলর জাহাঙ্গীর আলম বলেন, আমি জনগনের প্রতিনিধি। এলাকার জনগনের স্বার্থে মেয়র মহোদয়ের প্রচেষ্টায় ২০১৮ সালে ১৫শত ফুট রাস্তার নির্মান শুরু করি। রাস্তার কাজটি সম্পন্ন হওয়ার পর প্রতিদিন এই সড়ক দিয়ে কয়েক হাজার মানুষ চলাচল করে। সড়ক ও জনপদ বিভাগের রাস্তার সাথে এই রাস্তাটি সংযুক্ত করা হয়েছে।গত বর্ষায় রাস্তার বিভিন্ন অংশে ফাটলের সৃষ্টি হলে উক্ত রাস্তার মেরামত কাজের সংস্কার হিসেবে রাস্তার উভয় পাশের জমি থেকে আংশিক মাটি উত্তোলন করে রাস্তাটি মেরামত করি।নতুন এই রাস্তাটি হওয়ায় এ এলাকার মানুষের জীবন যাত্রার মানোন্নয়ন হয়েছে।

অভিযোগের তদন্তকারী কর্মকর্তা কচুয়া থানা পুলিশের সহকারী উপ-পরিদর্শক দিদারুল আলম জানান, অভিযোগ পেয়েছি তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা নেয়া হবে।

কচুয়া উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা কৃষিবিদ জাহাঙ্গীর আলম লিটন বলেন, কচুয়া উপজেলায় এই মূহুর্তে কৃষিতে প্রধান সমস্যা অপরিকল্পিতভাবে বাধ দিয়ে মাচের চাষ এবং খালগুলো বেদখল। যার ফলে প্রতিবছর প্রত্যক্ষভাবে ৫হাজার হেক্টর জমিতে আমন ধান উৎপাদনে ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে। বর্ষার পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা না থাকায় সবজি উৎপাদনে বিরূপ প্রভাব পরছে। জলাবদ্ধতা নিরসনে সরকারের পাশাপাশি স্থানীয় উদ্যোগ প্রয়োজন।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

চাঁদপুরে তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকছে, বৃষ্টি ও ঝড়ের পূর্বাভাস যেসব জেলায়

error: Content is protected !!

কচুয়ায় অপরিকল্পিত রাস্তাঘাটের ফলে কমছে কৃষি জমি

আপডেট সময় : ০৩:২১:০২ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৩ ফেব্রুয়ারী ২০২২

নিজস্ব প্রতিনিধি : কৃষি জমিতে অপরিকল্পিতভাবে বসতবাড়ি ও রাস্তাঘাট নির্মানে কৃষি জমি কমে হ্রাস পাচ্ছে। কচুয়া উপজেলার কড়ইয়া, দরিয়া হায়াতপুর, পালাখাল, বিতারা, বাইচারা, সাচার, ডুমুরিয়া, রহিমানগর, আশ্রাফপুরসহ বিভিন্ন এলাকায় ফসলি জমির উপর রাস্তা নির্মাণের ফলে সেখানে বাধ সৃষ্টি হয়ে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হচ্ছে।

কচুয়া পৌরসভার কড়ইয়া গ্রামের পশ্চিম পাশের কৃষি জমিতে অপরিকল্পিত রাস্তা নির্মাণের ফলে ওই এলাকার কৃষকরা চরম ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে। বিশেষ করে ফসলি জমিতে রাস্তা নির্মাণ করায় জলাবদ্ধতার কারনে ফসল উৎপাদনে বিরূপ প্রভাব পড়ছে। আর যত্রতত্র রাস্তা করার কারনে পানি নিষ্কাষণের ব্যবস্থা না থাকায় কৃষকরা ফলন নিয়ে দুশ্চিন্তায় রয়েছে।

হাজীগঞ্জ-কচুয়া-গৌরপুর সড়কের কড়ইয়া অংশ হইতে কড়ইয়া জমির মিয়াজীর বাড়ির রাস্তার মাথা পর্যন্ত প্রায় ১৫শ ফুট রাস্তা অপরিকল্পিতভাবে ফসলি জমির পাশের সরকারি হালট ব্যবহার করে নির্মাণ করা হয়েছে। কিন্তু স্থানীয় কৃষকদের দাবী এই রাস্তাটি তাদের উপকারের চেয়ে অপকারই বেশি হয়েছে।

এই রাস্তা নির্মাণকে কেন্দ্র করে মনির হোসেন মিয়াজী বাদী হয়ে ওই ওয়ার্ডের কাউন্সিলর মো. জাহাঙ্গীর আলম মোল্লাকে বিবাদী করে কচুয়া থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। অভিযোগে মনির হোসেন উল্লেখ করেন, আমি একজন প্রবাসী। প্রবাসে থাকার সুযোগে আমার দখলীয় জমির মধ্যখানে হইতে জোরপূর্বক প্রভাব বিস্তার করে মাটি কাটিয়া রাস্তা নির্মাণ করার পায়তারা করিয়া আসছে বিবাদী জাহাঙ্গীর আলম। খবর পেয়ে আমি প্রবাস থেকে দেশে আসিয়া আমি ও আমার পরিবারবর্গ আমার জমি থেকে মাটি কাটতে বাধা প্রদান করিলে আমাদেরকে মারধর করিবে বলে প্রকাশ্যে হুমকি ও ধমকি প্রদর্শন করে জাহাঙ্গীর আলম।

গত শুক্রবার সকালে বিবাদী কাজের শ্রমিক নিয়ে আমার দখলীয় জমির মধ্যখানে হইতে মাটি কাটিয়া রাস্তা নির্মাণ শুরু করে। আমি ও আমার পরিবারের লোকজন বিবাদীদেরকে বাধা প্রধান করিলে বিবাদীরা আমাদেরকে মারধর করার জন্য লাঠিসোঠা নিয়ে দৌড়াইয়া আসে।

আরো পড়ুন  মতলব দক্ষিণে উপজেলা মৎস অফিসের আয়োজনে সচেতনতা উদ্বুদ্ধকরণ সভা

মনির হোসেন মিয়াজী জানান, এলাকার ব্যাকসাইডে এই রাস্তাটি নির্মান করা হয়েছে। যার দরুন এই রাস্তাটি দিয়ে এলাকার মানুষের কোন উপকারতো হচ্ছেই না বরং কৃষকদের ক্ষতি হচ্ছে। এই রাস্তাটি জাহাঙ্গীর মোল্লা পৌরসভার বাজেট দিয়ে করার কথা বললেও মূলত কোন প্রকার বাজেট ছাড়াই সে রাস্তাটি তার ব্যক্তিগত স্বার্থে নিজে ব্যবহারের জন্য সরকারি খাস জমির উপর দিয়ে নির্মান করে ক্ষমতার অপপ্রয়োগ করেছে। তাছাড়া আমি প্রবাসে থাকায় সে আমার ফসলি জমি থেকে জোরপূর্বক মাটি কেটে জমিটিকে ডোবায় পরিনত করেছে। এখন আবার একই জমি থেকে মাটি কেটে রাস্তাটির কিছু বাকী অংশ নির্মান করার চেষ্টা করলে আমি তাতে বাধা প্রয়োগ করি। ফলে সে আমাকে প্রাণনাশের হুমকি প্রদান করে।তাই আমি নিজের নিরাপত্তার স্বার্র্থে আইনের আশ্রয় নিয়েছি।

১৩ ফেব্রুয়ারি (রবিবার) বিকেলে সরজমিনে গেলে কড়ইয়া পশ্চিমপাড়া সোনা মিয়া গাজীর ছেলে কৃষক আমির হোসেন এ প্রতিবেদককে জানান, আমরা এই মাঠে আগে দুই থেকে তিনটি ফলন সহ সবজি চাষ করতাম। কিন্তু আমাদের মাঠে উপর দিয়ে কড়ইয়া মহাসড়কের অংশ হইতে কড়ইয়া জমির মিয়াজীর বাড়ির রাস্তার মাথা পর্যন্ত মাটির রাস্তা নির্মান করায় বৃষ্টির পানি সরতে না পেরে জলাবদ্ধতা দেখা দেয়। যার দরুন এখন আর আমরা ইরি বোরো ধান ছাড়া আর কোন ফসল করতে পারি না। এই রাস্তাটি হওয়ার দরুন আমাদের উপকার থেকে অপকার বেশি হয়েছে।

কৃষক আ: রহিম, সাব্বির আহমেদ, বাচ্চু মিয়া ও আবুল হোসেন জানান, ২০১৮ সালে রাস্তাটি নির্মানের পূর্বে আমাদের এই মাঠে ফসল চাষে কোন সমস্যা ছিল না।আমরা মটর ডাল, শরিষা, আলু, ধান, লাল শাকসহ বিভিন্ন ফসলাদি চাষাবাদ করতাম। কিন্তু এই রাস্তাটির কারনে মাঠের পানি সরতে না পারায় আমরা খুব সমস্যায় আছি। আমরা এখন ইরি ধান ছাড়া আর কিছুই চাষাবাদ করতে পারি না।

আরো পড়ুন  কচুয়ায় পানির অভাবে বোনা আমনের ফসল ঘরে উঠা নিয়ে শঙ্কা

এ বিষয়ে কাউন্সিলর জাহাঙ্গীর আলম বলেন, আমি জনগনের প্রতিনিধি। এলাকার জনগনের স্বার্থে মেয়র মহোদয়ের প্রচেষ্টায় ২০১৮ সালে ১৫শত ফুট রাস্তার নির্মান শুরু করি। রাস্তার কাজটি সম্পন্ন হওয়ার পর প্রতিদিন এই সড়ক দিয়ে কয়েক হাজার মানুষ চলাচল করে। সড়ক ও জনপদ বিভাগের রাস্তার সাথে এই রাস্তাটি সংযুক্ত করা হয়েছে।গত বর্ষায় রাস্তার বিভিন্ন অংশে ফাটলের সৃষ্টি হলে উক্ত রাস্তার মেরামত কাজের সংস্কার হিসেবে রাস্তার উভয় পাশের জমি থেকে আংশিক মাটি উত্তোলন করে রাস্তাটি মেরামত করি।নতুন এই রাস্তাটি হওয়ায় এ এলাকার মানুষের জীবন যাত্রার মানোন্নয়ন হয়েছে।

অভিযোগের তদন্তকারী কর্মকর্তা কচুয়া থানা পুলিশের সহকারী উপ-পরিদর্শক দিদারুল আলম জানান, অভিযোগ পেয়েছি তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা নেয়া হবে।

কচুয়া উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা কৃষিবিদ জাহাঙ্গীর আলম লিটন বলেন, কচুয়া উপজেলায় এই মূহুর্তে কৃষিতে প্রধান সমস্যা অপরিকল্পিতভাবে বাধ দিয়ে মাচের চাষ এবং খালগুলো বেদখল। যার ফলে প্রতিবছর প্রত্যক্ষভাবে ৫হাজার হেক্টর জমিতে আমন ধান উৎপাদনে ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে। বর্ষার পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা না থাকায় সবজি উৎপাদনে বিরূপ প্রভাব পরছে। জলাবদ্ধতা নিরসনে সরকারের পাশাপাশি স্থানীয় উদ্যোগ প্রয়োজন।