সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ড. মহীউদ্দীন খান আলমগীর এমপি, কাদলা ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান ও কচুয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের যুব ও ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক মো. রফিকুল ইসলাম লালু, কচুয়া প্রেসক্লাবের সভাপতি, সম্পাদকসহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দের নামে মানহানীকর স্ট্যাটাসের ঘটনায় অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে।
বুধবার সন্ধ্যায় কচুয়া প্রেসক্লাবের সভাপতি মো. আলমগীর তালুকদার বাদী হয়ে কচুয়া থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন।
অভিযোগে সূত্রে জানাযায়, ‘‘প্রিয় কচুয়া’’, “কচুয়ার মানুষ”, “আমাদের কচুয়া” নামক ফেসবুক আইডি থেকে সম্প্রতি একটি কুচক্রীমহল তাঁদেরকে সামাজিকভাবে হেয়প্রতিপন্ন করার উদ্দেশ্যে মিথ্যা, বানোয়াট, অপমান, অপদস্ত ও কুরুচিপূর্ণ স্ট্যাটাস প্রদান করে।
উক্ত পোস্টকে সত্য হিসাবে প্রতিয়মান করার উদ্দেশ্যে মন্তব্য, শেয়ার ও লাইক দিয়ে ভাইরাল করে তারা। অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিরা ইচ্ছাকৃতভাবে ওয়েবসাইট ও ডিভাইসের মাধ্যমে উক্ত পোস্টে বিভিন্ন মন্তব্য করে ড. মহীউদ্দীন খান আলমগীর এমপি, সাবেক চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলাম লালু ও আমাদেরকে চরমভাবে মানহানী ও সামাজিকভাবে হেয়প্রতিপন্ন করে প্রচার করে।
কচুয়া প্রেসক্লাবের সভাপতি মো. আলমগীর তালুকদার জানান, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ড. মহীউদ্দীন খান আলমগীর আমাদের সংসদ সদস্য এবং রফিকুল ইসলাম লালু একজন ত্যাগী নির্যাতিত আওয়ামী লীগ নেতা।
দুষ্কৃতিকারীরা কচুয়া প্রেসক্লাবের সভাপতি/সম্পাদকের নামে যে প্রপাগণ্ডা ছড়িয়েছে উক্ত ঘটনায় কচুয়া থানায় অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। এমপি মহদয়ের সাথে পরামর্শক্রমে তাদের বিরুদ্ধে সহসায় ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা দায়ের করা হবে।
কচুয়া থানার ওসি মো. ইব্রাহীম খলিল জানান, কচুয়া প্রেসক্লাবের সভাপতি মো. আলমগীর তালুকদার কর্তৃক একটি লিখিত অভিযোগ পেয়েছি। আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।