ঢাকা ০১:১৪ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ভ্যাপসা গরমে চাঁদপুরে তালের শাঁস বিক্রির ধুম

গ্রীষ্মের ভ্যাপসা গরমে চাঁদপুরে বেড়েছে তালের শাঁসের চাহিদা। গরম থেকে একটু স্বস্তি পেতে রসালো ফলের পাশাপাশি রাস্তার পাশে ফুটপাতে বিক্রি হওয়া এই কচি তালের শাঁসের স্বাদ নিচ্ছেন অনেকেই। পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ এই ফলে বিভিন্ন ধরনের ভিটামিন ও খনিজ উপাদান রয়েছে।
বর্তমানে শহর থেকে শুরু করে গ্রামের বিভিন্ন অলি-গলি, পাড়া-মহল্লাতে বেড়ে গেছে এই মৌসুমী ফলের বিক্রি। অনেক মৌসুমী ব্যবসায়ীরা তাল গাছ থেকে অপরিপক্ত তাল ফল পাইকারী কিনে এনে বিভিন্ন দামে বিক্রয় করে থাকেন।
চাঁদপুর জেলার বিভিন্ন স্থানে তালের শাঁস বিক্রির জন্য প্রতিদিন ভ্রাম্যমাণ দোকান নিয়ে বসছেন মৌসুমী ব্যবসায়ীরা।
শুক্রবার (১৯ মে) বিকেলে চাঁদপুর শহরের ১০ নম্বর চৌধুরী ঘাট এলাকায় কয়েকটি ফলের আড়তে জেলার বিভিন্নস্থান থেকে সরবরাহকৃত তালের শাঁস পাইকারি ও খুচরা দরে বিক্রি করতে দেখা গেছে।
চৌধুরী ঘাট এলাকার মেসার্স গাজী এন্টারপ্রাইজের আড়ৎদার শাহাজাহান গাজী বলেন, গ্রীষ্মের ভ্যাপসা গরমে রসালো ও পানীয় ফল বেশি চলে। আমরা চাঁদপুরের বিভিন্ন উপজেলা ও গ্রামাঞ্চল থেকে গাছ হিসেবে কচি তাল ক্রয় করি। এরপর আমরা ব্যবসায়ীদের কাছে পাইকারি দরে বিক্রি করি।
তিনি জানান, এক আটি (পীড়) তাল ১০০ থেকে ১৫০ এবং সর্বনিন্ম ৬০ টাকা ধরে বিক্রি করেন।শহরের বেশ কয়েকটি স্থানে দেখা গেছে মৌসুমি এই ফল কেউ কিনে দাঁড়িয়ে খাচ্ছেন, কেউবা নিয়ে যাচ্ছেন বাড়িতে। এসব দোকানে ছোট-বড় সব শ্রেণী-পেশার মানুষ তালের শাঁস কিনতে ভিড় করছে। খুচরা ব্যবসায়ীরা ক্রেতাদের কাছে একেকটি কচি তাল ২৫ টাকা থেকে শুরু করে ৩০/৪০ টাকা দামে বিক্রি করছেন।
চিকিৎসকদের মতে, গরমে তালের শাঁস খেলে বিভিন্ন রোগ থেকে মুক্তি মিলবে। সেই সঙ্গে বাড়বে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা। শুধু গ্রীষ্মকালেই বাজারে কচি তাল দেখতে পাওয়া যায়।
তালের শাঁসকে নারিকেলের মতই পুষ্টিকর বলে বিবেচনা করা হয়। তাই আমাদের সকলকে এই তালের চারা রোপণে উৎসাহিত করতে হবে। পরিবেশবান্ধব এই গাছটি পরিবেশের জন্য অতি প্রয়োজন বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা। ভ্যাপসা গরমে চাঁদপুরে বেড়েছে তালের শাঁসের চাহিদা। গরম থেকে একটু স্বস্তি পেতে রসালো ফলের পাশাপাশি রাস্তার পাশে ফুটপাতে বিক্রি হওয়া এই কচি তালের শাঁসের স্বাদ নিচ্ছেন অনেকেই। পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ এই ফলে বিভিন্ন ধরনের ভিটামিন ও খনিজ উপাদান রয়েছে।
বর্তমানে শহর থেকে শুরু করে গ্রামের বিভিন্ন অলি-গলি, পাড়া-মহল্লাতে বেড়ে গেছে এই মৌসুমী ফলের বিক্রি। অনেক মৌসুমী ব্যবসায়ীরা তাল গাছ থেকে অপরিপক্ত তাল ফল পাইকারী কিনে এনে বিভিন্ন দামে বিক্রয় করে থাকেন।
চাঁদপুর জেলার বিভিন্ন স্থানে তালের শাঁস বিক্রির জন্য প্রতিদিন ভ্রাম্যমাণ দোকান নিয়ে বসছেন মৌসুমী ব্যবসায়ীরা।
শুক্রবার (১৯ মে) বিকেলে চাঁদপুর শহরের ১০ নম্বর চৌধুরী ঘাট এলাকায় কয়েকটি ফলের আড়তে জেলার বিভিন্নস্থান থেকে সরবরাহকৃত তালের শাঁস পাইকারি ও খুচরা দরে বিক্রি করতে দেখা গেছে।
চৌধুরী ঘাট এলাকার মেসার্স গাজী এন্টারপ্রাইজের আড়ৎদার শাহাজাহান গাজী বলেন, গ্রীষ্মের ভ্যাপসা গরমে রসালো ও পানীয় ফল বেশি চলে। আমরা চাঁদপুরের বিভিন্ন উপজেলা ও গ্রামাঞ্চল থেকে গাছ হিসেবে কচি তাল ক্রয় করি। এরপর আমরা ব্যবসায়ীদের কাছে পাইকারি দরে বিক্রি করি।
তিনি জানান, এক আটি (পীড়) তাল ১০০ থেকে ১৫০ এবং সর্বনিন্ম ৬০ টাকা ধরে বিক্রি করেন।শহরের বেশ কয়েকটি স্থানে দেখা গেছে মৌসুমি এই ফল কেউ কিনে দাঁড়িয়ে খাচ্ছেন, কেউবা নিয়ে যাচ্ছেন বাড়িতে। এসব দোকানে ছোট-বড় সব শ্রেণী-পেশার মানুষ তালের শাঁস কিনতে ভিড় করছে। খুচরা ব্যবসায়ীরা ক্রেতাদের কাছে একেকটি কচি তাল ২৫ টাকা থেকে শুরু করে ৩০/৪০ টাকা দামে বিক্রি করছেন।
চিকিৎসকদের মতে, গরমে তালের শাঁস খেলে বিভিন্ন রোগ থেকে মুক্তি মিলবে। সেই সঙ্গে বাড়বে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা। শুধু গ্রীষ্মকালেই বাজারে কচি তাল দেখতে পাওয়া যায়।
তালের শাঁসকে নারিকেলের মতই পুষ্টিকর বলে বিবেচনা করা হয়। তাই আমাদের সকলকে এই তালের চারা রোপণে উৎসাহিত করতে হবে। পরিবেশবান্ধব এই গাছটি পরিবেশের জন্য অতি প্রয়োজন বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা।
ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

ফরিদগঞ্জে সালাতুল ইস্তেসকার নামাজ আদায়

ভ্যাপসা গরমে চাঁদপুরে তালের শাঁস বিক্রির ধুম

আপডেট সময় : ১১:০৭:০১ অপরাহ্ন, শনিবার, ২০ মে ২০২৩
গ্রীষ্মের ভ্যাপসা গরমে চাঁদপুরে বেড়েছে তালের শাঁসের চাহিদা। গরম থেকে একটু স্বস্তি পেতে রসালো ফলের পাশাপাশি রাস্তার পাশে ফুটপাতে বিক্রি হওয়া এই কচি তালের শাঁসের স্বাদ নিচ্ছেন অনেকেই। পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ এই ফলে বিভিন্ন ধরনের ভিটামিন ও খনিজ উপাদান রয়েছে।
বর্তমানে শহর থেকে শুরু করে গ্রামের বিভিন্ন অলি-গলি, পাড়া-মহল্লাতে বেড়ে গেছে এই মৌসুমী ফলের বিক্রি। অনেক মৌসুমী ব্যবসায়ীরা তাল গাছ থেকে অপরিপক্ত তাল ফল পাইকারী কিনে এনে বিভিন্ন দামে বিক্রয় করে থাকেন।
চাঁদপুর জেলার বিভিন্ন স্থানে তালের শাঁস বিক্রির জন্য প্রতিদিন ভ্রাম্যমাণ দোকান নিয়ে বসছেন মৌসুমী ব্যবসায়ীরা।
শুক্রবার (১৯ মে) বিকেলে চাঁদপুর শহরের ১০ নম্বর চৌধুরী ঘাট এলাকায় কয়েকটি ফলের আড়তে জেলার বিভিন্নস্থান থেকে সরবরাহকৃত তালের শাঁস পাইকারি ও খুচরা দরে বিক্রি করতে দেখা গেছে।
চৌধুরী ঘাট এলাকার মেসার্স গাজী এন্টারপ্রাইজের আড়ৎদার শাহাজাহান গাজী বলেন, গ্রীষ্মের ভ্যাপসা গরমে রসালো ও পানীয় ফল বেশি চলে। আমরা চাঁদপুরের বিভিন্ন উপজেলা ও গ্রামাঞ্চল থেকে গাছ হিসেবে কচি তাল ক্রয় করি। এরপর আমরা ব্যবসায়ীদের কাছে পাইকারি দরে বিক্রি করি।
তিনি জানান, এক আটি (পীড়) তাল ১০০ থেকে ১৫০ এবং সর্বনিন্ম ৬০ টাকা ধরে বিক্রি করেন।শহরের বেশ কয়েকটি স্থানে দেখা গেছে মৌসুমি এই ফল কেউ কিনে দাঁড়িয়ে খাচ্ছেন, কেউবা নিয়ে যাচ্ছেন বাড়িতে। এসব দোকানে ছোট-বড় সব শ্রেণী-পেশার মানুষ তালের শাঁস কিনতে ভিড় করছে। খুচরা ব্যবসায়ীরা ক্রেতাদের কাছে একেকটি কচি তাল ২৫ টাকা থেকে শুরু করে ৩০/৪০ টাকা দামে বিক্রি করছেন।
চিকিৎসকদের মতে, গরমে তালের শাঁস খেলে বিভিন্ন রোগ থেকে মুক্তি মিলবে। সেই সঙ্গে বাড়বে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা। শুধু গ্রীষ্মকালেই বাজারে কচি তাল দেখতে পাওয়া যায়।
তালের শাঁসকে নারিকেলের মতই পুষ্টিকর বলে বিবেচনা করা হয়। তাই আমাদের সকলকে এই তালের চারা রোপণে উৎসাহিত করতে হবে। পরিবেশবান্ধব এই গাছটি পরিবেশের জন্য অতি প্রয়োজন বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা। ভ্যাপসা গরমে চাঁদপুরে বেড়েছে তালের শাঁসের চাহিদা। গরম থেকে একটু স্বস্তি পেতে রসালো ফলের পাশাপাশি রাস্তার পাশে ফুটপাতে বিক্রি হওয়া এই কচি তালের শাঁসের স্বাদ নিচ্ছেন অনেকেই। পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ এই ফলে বিভিন্ন ধরনের ভিটামিন ও খনিজ উপাদান রয়েছে।
বর্তমানে শহর থেকে শুরু করে গ্রামের বিভিন্ন অলি-গলি, পাড়া-মহল্লাতে বেড়ে গেছে এই মৌসুমী ফলের বিক্রি। অনেক মৌসুমী ব্যবসায়ীরা তাল গাছ থেকে অপরিপক্ত তাল ফল পাইকারী কিনে এনে বিভিন্ন দামে বিক্রয় করে থাকেন।
চাঁদপুর জেলার বিভিন্ন স্থানে তালের শাঁস বিক্রির জন্য প্রতিদিন ভ্রাম্যমাণ দোকান নিয়ে বসছেন মৌসুমী ব্যবসায়ীরা।
শুক্রবার (১৯ মে) বিকেলে চাঁদপুর শহরের ১০ নম্বর চৌধুরী ঘাট এলাকায় কয়েকটি ফলের আড়তে জেলার বিভিন্নস্থান থেকে সরবরাহকৃত তালের শাঁস পাইকারি ও খুচরা দরে বিক্রি করতে দেখা গেছে।
চৌধুরী ঘাট এলাকার মেসার্স গাজী এন্টারপ্রাইজের আড়ৎদার শাহাজাহান গাজী বলেন, গ্রীষ্মের ভ্যাপসা গরমে রসালো ও পানীয় ফল বেশি চলে। আমরা চাঁদপুরের বিভিন্ন উপজেলা ও গ্রামাঞ্চল থেকে গাছ হিসেবে কচি তাল ক্রয় করি। এরপর আমরা ব্যবসায়ীদের কাছে পাইকারি দরে বিক্রি করি।
তিনি জানান, এক আটি (পীড়) তাল ১০০ থেকে ১৫০ এবং সর্বনিন্ম ৬০ টাকা ধরে বিক্রি করেন।শহরের বেশ কয়েকটি স্থানে দেখা গেছে মৌসুমি এই ফল কেউ কিনে দাঁড়িয়ে খাচ্ছেন, কেউবা নিয়ে যাচ্ছেন বাড়িতে। এসব দোকানে ছোট-বড় সব শ্রেণী-পেশার মানুষ তালের শাঁস কিনতে ভিড় করছে। খুচরা ব্যবসায়ীরা ক্রেতাদের কাছে একেকটি কচি তাল ২৫ টাকা থেকে শুরু করে ৩০/৪০ টাকা দামে বিক্রি করছেন।
চিকিৎসকদের মতে, গরমে তালের শাঁস খেলে বিভিন্ন রোগ থেকে মুক্তি মিলবে। সেই সঙ্গে বাড়বে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা। শুধু গ্রীষ্মকালেই বাজারে কচি তাল দেখতে পাওয়া যায়।
তালের শাঁসকে নারিকেলের মতই পুষ্টিকর বলে বিবেচনা করা হয়। তাই আমাদের সকলকে এই তালের চারা রোপণে উৎসাহিত করতে হবে। পরিবেশবান্ধব এই গাছটি পরিবেশের জন্য অতি প্রয়োজন বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা।