ঢাকা ০৬:৪৮ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষাক্রম পরিবর্তনে আমরা কাজ করছি : শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি

মাসুদ হোসেন : গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি এমপি বলেছেন, নতুন শিক্ষাক্রম আমাদের দরকার। চতুর্থ শিল্প বিপ্লব মোকাবেলা করতে তা আমাদের প্রয়োজন। আমাদের শেখার পদ্ধতিটা পরিবর্তন করা প্রয়োজন ছিল। আগে যেটা মুখস্থ বিদ্যা ছিল এখন তা করে করে শেখানো হচ্ছে। যাতে করে হাতেকলমে শিক্ষার্থীদের শিখিয়ে শিক্ষক একজন পথ প্রদর্শক ও সহায়কের ভূমিকায় থাকবেন। পরিবর্তন, পরিমার্জন ঘটিয়ে শিক্ষার মূল্যায়ন পদ্ধতিতে রূপান্তর করে একটা আনন্দঘন শিক্ষার পরিবেশ নিশ্চিত করতে বর্তমান সরকার কাজ করছে।
মঙ্গলবার (১৭ জানুয়ারি) বিকেলে চাঁদপুর প্রেসক্লাবের নতুন কমিটির অভিষেক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। ডা. দীপু মনি আরো বলেন, সনদ পাওয়ার আশায় না থেকে প্রকৃত শিক্ষার চেষ্টা থাকতে হবে। কিভাবে শিখছি তা বুঝতে হবে। সবকিছু মিলিয়ে একটা আনন্দময় শিক্ষা হতে হবে আমাদের। আমাদের শিক্ষার্থীরা হাতে কলমে শিখতে হবে, মুখস্থ নয়। আমাদের খেলতে খেলতে শিখতে হবে। চর্চার মাধ্যমে শিখতে হবে। সততা, মানবিকতা এসব দিয়েই আমাদের শিখতে হবে।
একুশ শতকের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় নতুন শিক্ষাক্রমে রূপান্তর ঘটাতে কাজ করছে সরকার। এর সঙ্গে আমরা কী শিখছি তা ঠিক রেখে শেখানোর বিষয়ে রূপান্তর ঘটানো হবে। এতে করে শিক্ষকের শিখন পদ্ধতিতেও পরিবর্তন আসবে।
মন্ত্রী বলেন, যারা সরকারকে উৎখাত করতে চায় কিন্তু কোনও সুযোগ দেখছে না। তারাই এখন নানা ধরনের ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়েছে। এখন তারা নতুন শিক্ষক্রমের পেছনে লেগেছে। কারণ এই শিক্ষাক্রম অনুযায়ী আমার শিক্ষার্থীরা মানবিক, অসম্প্রদায়িক, নৈতিকতা সম্পন্ন এবং সোনার বাংলা গড়ার সোনার মানুষ হবে। তাই বাংলাদেশকে পাকিস্তান বানানোর অপচেষ্টা নস্যাৎ হয়ে যাবে, এটাই তাদের ভয়। তাই এই শিক্ষাক্রমের বিরোধিতা করছে তারা।
তিনি আরও বলেন, একটা পক্ষ শিক্ষাক্রম নিয়ে অপপ্রচার চালাচ্ছে। এ সরকার নাকি ইসলামকে ধ্বংস করে দিচ্ছে। আমি বলবো, এ পর্যন্ত ইসলামের স্বার্থে যা কিছু হয়েছে, এই আওয়ামী লীগ সরকারের আমলেই হয়েছে। যারাই অপপ্রচার চালাচ্ছে আমি তাদের উদ্দেশ্যে বলবো, আপনারা তা বন্ধ করুন। আমরা মাদ্রাসা শিক্ষাক্রমেও পরিবর্তন আনছি। এক হাজারের বেশি নম্বরে যাতে পরীক্ষা দিতে না হয় সে বিষয়েও কাজ করছি। আমরা শিক্ষার্থীদের গবেষণা ও উদ্ভাবনীমুখী করে তুলতে চাচ্ছি। তিনি বলেন, চলতি বছর যে বইগুলো ছাপা হয়েছে, তা পরীক্ষামূলক ছাপা হয়েছে। তারপরও কিছু ভুলভ্রান্তি থাকতে পারে তা পরবর্তীতে ঠিক করে নেয়া হবে। যেখানেই ভুলভ্রান্তি থাকবে তা পরিবর্তন করে দেয়া হবে। এ সংস্করণে যদি কোথাও কোন ত্রুটি থেকে থাকে তাহলে আপনারা আমাদের জানাবেন, আমরা বিচার বিশ্লেষণ করে পরবর্তী সংস্করণে ঠিক করার ব্যবস্থা করবো। নবম দশম শ্রেণির বইয়ে যে তিনটি ভুল তুলে ধরা হয়েছে, এটি ২০১৩ সাল থেকেই জাতীয় শিক্ষাক্রমে আছে। আমরা তা ঠিক করার জন্য পাঠিয়েছি। আমাদের যে নতুন সংস্করণ আসবে তখন আর এ ভুলগুলি থাকবে না। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের অপব্যবহার করে শিক্ষাক্রমের মিথ্যা অপপ্রচার চালাচ্ছে। যারা নতুন শিক্ষাক্রম নিয়ে অপপ্রচার করছে তাদের বিরুদ্ধে আমরা ব্যবস্থা নিবো। কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষায়ও আমরা পরিবর্তন করে আনছি। যারা ৭১ এর হত্যাকারী, ৭৫ এর হত্যাকারী, যারা ২০০৪ এর গ্রেনেড হামলার হত্যাকারী তারা দেশকে ধ্বংস করতে চাচ্ছে।
চাঁদপুর প্রেসক্লাবের নবগঠিত কমিটির সাধারণ সম্পাদক আল ইমরান শোভন ও সাবেক সভাপতি কাজী শাহাদাত এর যৌথ পরিচালনায় অনুষ্ঠানে সংবর্ধিত অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন জাতীয় প্রেসক্লাবের সভাপতি ফরিদা ইয়াসমিন, সাধারণ সম্পাদক শ্যামল দত্ত, চাঁদপুর জেলা প্রশাসক কামরুল হাসান, পুলিশ সুপার মোঃ মিলন মাহমুদ, চাঁদপুর জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব ওচমান গনি পাটোয়ারী, সংবর্ধিত অতিথি সিআইপি জয়নাল আবেদীন মজুমদার, চাঁদপুর পৌরসভার মেয়র এ্যাড. জিল্লুর রহমান জুয়েল, চাঁদপুর সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নুরুল ইসলাম নাজিম দেওয়ান। এছাড়াও আরো বক্তব্য রাখেন চাঁদপুর জেলা আওয়ামী লীগের সহ সভাপতি আলহাজ্ব মোঃ ইউছুফ গাজী, ডা. জে আর ওয়াদুদ টিপু, চাঁদপুর প্রেসক্লাবের সদ্য বিদায়ী সভাপতি গিয়াস উদ্দিন মিলন, সাবেক সভাপতি অধ্যক্ষ জালাল চৌধুরী, শরীফ চৌধুরী, শহীদ পাটওয়ারী, সদ্য বিদায়ী সাধারণ সম্পাদক রিয়াদ ফেরদৌস, সিনিয়র সদস্য দেলোয়ার হোসেন, স্বাধীনতা পদকপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা ডা. সৈয়দা বদরুন নাহার চৌধুরী, জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আলহাজ্ব তাফাজ্জল হোসেন এসডু পাটওয়ারী, চাঁদপুর প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি কাজী শাহাদাত, ২৫০ শয্যা চাঁদপুর জেনারেল হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. এ কে এম মাহবুবর রহমান, চাঁদপুর আল আমিন স্কুল এন্ড কলেজের অধ্যক্ষ সাইফুল ইসলাম, বাবুরহাট স্কুল এন্ড কলেজের অধ্যক্ষ মোশাররফ হোসেনসহ প্রশাসনিক ও চাঁদপুর প্রেসক্লাবের শীর্ষস্থানীয় নেতৃবৃন্দ। এসময় বিভিন্ন প্রশাসনিক কর্মকর্তা, জনপ্রতিনিধি, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধান, রাজনৈতিক ও সামাজিক নেতৃবৃন্দ এবং প্রেসক্লাবের নেতৃবৃন্দসহ চাঁদপুর জেলায় কর্মরত বিভিন্ন ইলেকট্রিক ও প্রিন্ট মিডিয়ায় কর্মরত সাংবাদিকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

মতলব উত্তরে কাপ-পিরিচ প্রতীকে উঠান বৈঠক ও ব্যাপক গণসংযোগ

কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষাক্রম পরিবর্তনে আমরা কাজ করছি : শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি

আপডেট সময় : ০৩:১১:৪৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৮ জানুয়ারী ২০২৩
মাসুদ হোসেন : গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি এমপি বলেছেন, নতুন শিক্ষাক্রম আমাদের দরকার। চতুর্থ শিল্প বিপ্লব মোকাবেলা করতে তা আমাদের প্রয়োজন। আমাদের শেখার পদ্ধতিটা পরিবর্তন করা প্রয়োজন ছিল। আগে যেটা মুখস্থ বিদ্যা ছিল এখন তা করে করে শেখানো হচ্ছে। যাতে করে হাতেকলমে শিক্ষার্থীদের শিখিয়ে শিক্ষক একজন পথ প্রদর্শক ও সহায়কের ভূমিকায় থাকবেন। পরিবর্তন, পরিমার্জন ঘটিয়ে শিক্ষার মূল্যায়ন পদ্ধতিতে রূপান্তর করে একটা আনন্দঘন শিক্ষার পরিবেশ নিশ্চিত করতে বর্তমান সরকার কাজ করছে।
মঙ্গলবার (১৭ জানুয়ারি) বিকেলে চাঁদপুর প্রেসক্লাবের নতুন কমিটির অভিষেক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। ডা. দীপু মনি আরো বলেন, সনদ পাওয়ার আশায় না থেকে প্রকৃত শিক্ষার চেষ্টা থাকতে হবে। কিভাবে শিখছি তা বুঝতে হবে। সবকিছু মিলিয়ে একটা আনন্দময় শিক্ষা হতে হবে আমাদের। আমাদের শিক্ষার্থীরা হাতে কলমে শিখতে হবে, মুখস্থ নয়। আমাদের খেলতে খেলতে শিখতে হবে। চর্চার মাধ্যমে শিখতে হবে। সততা, মানবিকতা এসব দিয়েই আমাদের শিখতে হবে।
একুশ শতকের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় নতুন শিক্ষাক্রমে রূপান্তর ঘটাতে কাজ করছে সরকার। এর সঙ্গে আমরা কী শিখছি তা ঠিক রেখে শেখানোর বিষয়ে রূপান্তর ঘটানো হবে। এতে করে শিক্ষকের শিখন পদ্ধতিতেও পরিবর্তন আসবে।
মন্ত্রী বলেন, যারা সরকারকে উৎখাত করতে চায় কিন্তু কোনও সুযোগ দেখছে না। তারাই এখন নানা ধরনের ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়েছে। এখন তারা নতুন শিক্ষক্রমের পেছনে লেগেছে। কারণ এই শিক্ষাক্রম অনুযায়ী আমার শিক্ষার্থীরা মানবিক, অসম্প্রদায়িক, নৈতিকতা সম্পন্ন এবং সোনার বাংলা গড়ার সোনার মানুষ হবে। তাই বাংলাদেশকে পাকিস্তান বানানোর অপচেষ্টা নস্যাৎ হয়ে যাবে, এটাই তাদের ভয়। তাই এই শিক্ষাক্রমের বিরোধিতা করছে তারা।
তিনি আরও বলেন, একটা পক্ষ শিক্ষাক্রম নিয়ে অপপ্রচার চালাচ্ছে। এ সরকার নাকি ইসলামকে ধ্বংস করে দিচ্ছে। আমি বলবো, এ পর্যন্ত ইসলামের স্বার্থে যা কিছু হয়েছে, এই আওয়ামী লীগ সরকারের আমলেই হয়েছে। যারাই অপপ্রচার চালাচ্ছে আমি তাদের উদ্দেশ্যে বলবো, আপনারা তা বন্ধ করুন। আমরা মাদ্রাসা শিক্ষাক্রমেও পরিবর্তন আনছি। এক হাজারের বেশি নম্বরে যাতে পরীক্ষা দিতে না হয় সে বিষয়েও কাজ করছি। আমরা শিক্ষার্থীদের গবেষণা ও উদ্ভাবনীমুখী করে তুলতে চাচ্ছি। তিনি বলেন, চলতি বছর যে বইগুলো ছাপা হয়েছে, তা পরীক্ষামূলক ছাপা হয়েছে। তারপরও কিছু ভুলভ্রান্তি থাকতে পারে তা পরবর্তীতে ঠিক করে নেয়া হবে। যেখানেই ভুলভ্রান্তি থাকবে তা পরিবর্তন করে দেয়া হবে। এ সংস্করণে যদি কোথাও কোন ত্রুটি থেকে থাকে তাহলে আপনারা আমাদের জানাবেন, আমরা বিচার বিশ্লেষণ করে পরবর্তী সংস্করণে ঠিক করার ব্যবস্থা করবো। নবম দশম শ্রেণির বইয়ে যে তিনটি ভুল তুলে ধরা হয়েছে, এটি ২০১৩ সাল থেকেই জাতীয় শিক্ষাক্রমে আছে। আমরা তা ঠিক করার জন্য পাঠিয়েছি। আমাদের যে নতুন সংস্করণ আসবে তখন আর এ ভুলগুলি থাকবে না। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের অপব্যবহার করে শিক্ষাক্রমের মিথ্যা অপপ্রচার চালাচ্ছে। যারা নতুন শিক্ষাক্রম নিয়ে অপপ্রচার করছে তাদের বিরুদ্ধে আমরা ব্যবস্থা নিবো। কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষায়ও আমরা পরিবর্তন করে আনছি। যারা ৭১ এর হত্যাকারী, ৭৫ এর হত্যাকারী, যারা ২০০৪ এর গ্রেনেড হামলার হত্যাকারী তারা দেশকে ধ্বংস করতে চাচ্ছে।
চাঁদপুর প্রেসক্লাবের নবগঠিত কমিটির সাধারণ সম্পাদক আল ইমরান শোভন ও সাবেক সভাপতি কাজী শাহাদাত এর যৌথ পরিচালনায় অনুষ্ঠানে সংবর্ধিত অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন জাতীয় প্রেসক্লাবের সভাপতি ফরিদা ইয়াসমিন, সাধারণ সম্পাদক শ্যামল দত্ত, চাঁদপুর জেলা প্রশাসক কামরুল হাসান, পুলিশ সুপার মোঃ মিলন মাহমুদ, চাঁদপুর জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব ওচমান গনি পাটোয়ারী, সংবর্ধিত অতিথি সিআইপি জয়নাল আবেদীন মজুমদার, চাঁদপুর পৌরসভার মেয়র এ্যাড. জিল্লুর রহমান জুয়েল, চাঁদপুর সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নুরুল ইসলাম নাজিম দেওয়ান। এছাড়াও আরো বক্তব্য রাখেন চাঁদপুর জেলা আওয়ামী লীগের সহ সভাপতি আলহাজ্ব মোঃ ইউছুফ গাজী, ডা. জে আর ওয়াদুদ টিপু, চাঁদপুর প্রেসক্লাবের সদ্য বিদায়ী সভাপতি গিয়াস উদ্দিন মিলন, সাবেক সভাপতি অধ্যক্ষ জালাল চৌধুরী, শরীফ চৌধুরী, শহীদ পাটওয়ারী, সদ্য বিদায়ী সাধারণ সম্পাদক রিয়াদ ফেরদৌস, সিনিয়র সদস্য দেলোয়ার হোসেন, স্বাধীনতা পদকপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা ডা. সৈয়দা বদরুন নাহার চৌধুরী, জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আলহাজ্ব তাফাজ্জল হোসেন এসডু পাটওয়ারী, চাঁদপুর প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি কাজী শাহাদাত, ২৫০ শয্যা চাঁদপুর জেনারেল হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. এ কে এম মাহবুবর রহমান, চাঁদপুর আল আমিন স্কুল এন্ড কলেজের অধ্যক্ষ সাইফুল ইসলাম, বাবুরহাট স্কুল এন্ড কলেজের অধ্যক্ষ মোশাররফ হোসেনসহ প্রশাসনিক ও চাঁদপুর প্রেসক্লাবের শীর্ষস্থানীয় নেতৃবৃন্দ। এসময় বিভিন্ন প্রশাসনিক কর্মকর্তা, জনপ্রতিনিধি, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধান, রাজনৈতিক ও সামাজিক নেতৃবৃন্দ এবং প্রেসক্লাবের নেতৃবৃন্দসহ চাঁদপুর জেলায় কর্মরত বিভিন্ন ইলেকট্রিক ও প্রিন্ট মিডিয়ায় কর্মরত সাংবাদিকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।