এরই মধ্যে তদন্তে নেমেছে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী। এদিকে, এ ঘটনায় আলামত সংগ্রহের পর এটি পূর্ব পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড বলে জানিয়েছে পুলিশ।
চাঁদপুরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সুদীপ্ত রায় জানান, নিহতের ঘরের আসবাবপত্র, পারিবারিক অবস্থান পরিদর্শন করেছি। নিহতের সাথে কাদের বেশি সম্পর্ক, গত এক সপ্তাহ যাবত তার বাসায় যাতায়াত এবং যোগাযোগ এই বিষয়টিও আমরা তদন্ত সাপেক্ষে দেখব, জিজ্ঞাসাবাদে জন্য আটককৃত মেরাজের কাছ থেকে আমরা এখনো কোনো তথ্য পাইনি, নিহতের পোস্ট মডেম সম্পূর্ণ হয়েছে, আমাদের তদন্ত কাজ চলছে, তদন্ত হলে আরো তথ্য বেরিয়ে আসবে। আমরা ধারণা করছি এটি একটি পরিকল্পিত হত্যা, আমরা ছুরির হাতল এবং ধারালো অস্ত্র জব্দ করেছি, নিহতের শরীরে ধারালো অস্ত্রের বেশ কয়েকটি আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। এ বিষয়ে তদন্ত করে হত্যার প্রকৃত রহস্য জানা যাবে।
উল্লেখ : ২৪ সেপ্টেম্বর শনিবার সন্ধ্যায় নিজ বাড়ির কক্ষে দুর্বৃত্তের ছুরিকাঘাতে খুন হন, চাঁদপুর জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য ও শহীদ জাবেদের ছোট ভাই মো. রফিকউল্লাহ (৭০)।