স্বপন কর্মকার মিঠুন : শাহরাস্তি উপজেলা আওয়ামীলীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ও সূচীপাড়া উত্তর ইউনিয়নের বর্তমান চেয়ারম্যান এবং সম্ভাব্য চেয়ারম্যান প্রার্থী মোঃ মোস্তফা কামাল মজুমদারের পক্ষে শোরসাক পশ্চিম পাড়ায় এক মত বিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
১৯ নভেম্বর শুক্রবার বিকাল ৩টায় শোরসাক পশ্চিম পাড়া ফোরকানিয়া মাদ্রাসা মাঠে ওই সভা অনুষ্ঠিত হয়।
সভায় বক্তারা বলেন, এলাকার উন্নয়নের ধারাবাহিকতা অব্যাহত রাখতে মোস্তফা কামালের বিকল্প নেই। তিনি স্থানীয় সংসদ সদস্যের সার্বিক সহায়তা নিয়ে গ্রাম হবে শহর শ্লো গানকে বাস্তবায়ন করতে নিরলস কাজ করে যাচ্ছে। আমরা ওই উন্নয়নকে ধরে রাখতে হলে এই ইউনিয়নে বর্তমান চেয়ারম্যানের বিকল্প নেই।
সভায় বক্তব্য রাখেন, প্রাক্তন ব্যাংকার, ৯নং ওয়ার্ড সাবেক সদস্যগন, বর্তমান সম্ভাব্য সদস্য প্রার্থী, স্থানীয় পাড়ার মান্যগন্য ব্যক্তিবর্গ ও সুধিজন উপস্থিত ছিলেন।
সম্ভাব্য চেয়ারম্যান প্রার্থী মোস্তফা কামাল বলেন, গত নির্বাচনে আমার পাড়ার সকল ভোটার আপনাদের নিয়ে এই মাদ্রাসার সম্মুখে একত্রিত হয়ে ছিলাম এবং আপনাদের দোয়া ও অনুমতি পেয়ে নির্বাচনে অংশ নিয়ে বিজয় হয়েছি। আপনারা আমার সকলে আত্মার আত্ত্বিয়। আপনারা আমার আগামী দিনের পথ চলার দিক নিদের্শক হিসেবে পাশে থাকবেন। গত ৫ বছরে অত্র ইউনিয়নে ব্যাপক উন্নয়ন হয়েছে, যা আপনাদের চোখে দৃর্শ্যমান। আর এই উন্নয়ন সম্ভব হয়েছে আমাকে চেয়ারম্যান নির্বাচিত করে আমাদের প্রিয় প্রাণ প্রিয় শাহরাস্তি – হাজিগঞ্জ নির্বাচনি এলাকার সংসদ সদস্য ও অভিভাবক মেজর ( অবঃ) মেজর রফিকুল ইসলাম বীর উত্তমের আস্তাভাজন প্রতিনিধি হিসেবে পাঠিয়েছেন।
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার স্বপ্ন গ্রাম হবে শহর এই শ্লোগানকে বাস্তবায়ন করতে আমাদের সংসদীয় আসনের সংসদ সদস্য মাননীয় মেজর অবঃ রফিকুল ইসলাম বীর উত্তমের সার্বিক সহযোগিতায় আর দিক নিদের্শনায় কাজ করে যাচ্ছি। মুক্তিযোদ্ধের ১নং সেক্টরের সেক্টর কমান্ডার জীবন্ত কিংবদন্তি মেজর অবঃ রফিকুল ইসলাম বীর উত্তম আমাদের দেশের উন্নয়ন ও জনগনের সেবা করতে আর উন্নয়নের কথা প্রতি ঘরে ঘরে পৌছে দিতে কি করনিয় তা উনার ব্যাপক কর্মকান্ড থেকে আমরা শিক্ষা নিয়ে তা কাজে লাগাচ্ছি।
আজ এই ইউনিয়নে শতভাগ বিদ্যুৎ, রাস্তা- ঘাট, ব্রীজ, কালর্ভাট, স্কুল কলেজে রুপান্তর, কলেজ ভবন, কৃষি বিপ্লব, শতভাগ বয়ষ্ক, বিধপা ভাতা, দলিত জনগোষ্ঠির সন্তানদের শিক্ষাভাতা, ভিজিডি, ভিজিএফ, মুক্তযোদ্ধা ভাতাসহ সকল সরকারি সুবিধা জনগনের দৌড়গোড়ায় পৌঁছে দিতে সুযোগ হয়েছে এই সংসদ সদস্যের কারনে। গত ৪৫ বছরে এই ইউনিয়নে যা উন্নয়ন হয় নাই তা গত ৫ বছরে চারগুন উন্নয়ন হয়েছে। আর এই উন্নয়নের ধারাবাহিকতা অব্যাহত রাখতে যে নৌকা প্রতীক নিয়ে আসবে তাকে বিজয় করতে ঐক্যবদ্ধ থাকবেন। আমি নৌকা মনোনয়ন প্রত্যাশী আমার জন্য দোয়া করবেন।