ঢাকা ০৬:০০ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৩১ ভাদ্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

মুক্তিযুদ্ধের পর পদ্মা সেতু নির্মাণ আরেকটি বিজয়; বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল কালাম চিশতী

স্টাফ রিপোর্টার : পদ্মা সেতু বাংলার অহংকার, সাহসের প্রতীক, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তথা আওয়ামী লীগ সরকারের অনন্য অবদান। যা অনন্তকাল আওয়ামী লীগের উন্নয়নের নজর হিসেবে থাকবে।
পদ্মা সেতু বাস্তবে রুপ দেওয়া এ বিষয়ে শাহতলী বাজার পরিচালনা কমিটির সেক্রেটারি, দক্ষিণ পাইকদি পাটোয়ারী বাড়ী জামে মসজিদের সভাপতি, সদর উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের দুইবার নির্বাচিত কমান্ডার, বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল কালাম চিশতীর সাথে  কথা হয়। সদর উপজেলার মুক্তিযোদ্ধাদের বর্তমান অবস্থা কেমন জানতে চাইলে তিনি বলেন, জী ভালো ভাবেই চলছে, কারণ বর্তমান সরকার বীর মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য অনেক কিছুই করেছেন, যা মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য কোন সরকার করেনি, সরকার মুক্তিযোদ্ধাদের সকল ধরনের সুযোগ সুবিধা দিয়েছে। আমরা মুক্তিযোদ্ধারা বর্তমান প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার কাছে চিরকৃতজ্ঞ।
এ সরকারের আমলে স্বপ্নের পদ্মা সেতু উদ্বোধন হয়েছে আপনার মতামত কি জানতে চাইলে তিনি বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা এবং বর্তমান মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের আওয়ামী লীগ সরকারের অবদানের জন্য পদ্মা সেতু হয়েছে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানাই দেশের সর্ববৃহৎ সর্বকালের এ সেতু নির্মাণ করার জন্য।
পদ্মা সেতু উদ্বোধন নিয়ে দেশের সব জেলায় একযোগে উৎসব অনুষ্ঠিত হয়েছে এ বিষয়ে তার বক্তব্য জানতে চাইলে তিনি বলেন,সকল জেলায় একযোগে অনুষ্ঠান সম্প্রচার হয়েছে, চরম থাকবে সবারে বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠান। যা স্মরণ রাখার মত। যা আগামী মুক্তিযোদ্ধা প্রজন্ম যুগ যুগ ধরে স্মরণ রাখবে। মুক্তিযুদ্ধের পর পদ্মা সেতু নির্মাণ আমাদের আরেকটি বিজয়।
পদ্মা সেতু নির্মাণে যোগাযোগের ক্ষেত্রে কতটুকু অবদান রাখবে বলে আপনি মনে করেন জানতে চাইলে তিনি বলেন, যোগাযোগের ক্ষেত্রে এক মাইলফলক, বিশ্বের কাছে পদ্মা সেতু একটি মডেল হয়ে থাকবে, শেখ হাসিনা যা বাংলাদেশের জন্য করেছেন তা অন্যান্য দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে।
পদ্মা সেতু নির্মাণে কার অবদান ও ভূমিকা রয়েছে বলে আপনি মনে করেন জানতে চাইলে তিনি বলেন,মাননীয় প্রধানমন্ত্রী সকল বাধা-বিপত্তি উপেক্ষা করে তিনি এ সেতু নির্মাণ করেছেন, পদ্মা সেতু বাংলার মুখ বাংলার অহংকার , পদ্মা সেতু নির্মাণে শেখ হাসিনার অবদান অনস্বীকার্য।
পদ্মা সেতু ধরা বাংলাদেশের উন্নয়ন ওঅর্থনৈতিক কেমন সুফল পাবে বলে আপনি মনে করেন জানতে চাইলে তিনি বলেন, বিশ্বের কাছে বাংলাদেশ আজ উন্নত রাষ্ট্র, বাংলাদেশ শক্তিশালী দেশ হিসাবে বিশ্বের অর্থনৈতিক বাজারে অবদান রাখবে।
পদ্মা সেতু রক্ষণাবেক্ষণে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের অবদান থাকবে কি জানতে চাইলে তিনি বলেন, পদ্মা সেতু রক্ষায় এবং ষড়যন্ত্র মোকাবেলায় মুক্তিযুদ্ধের সোচ্চার আছে। মুক্তিযোদ্ধারা রাজপথের সকল সময় থাকবে এবং আছে।সেতু নিরাপত্তায় আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীকে সজাগ থাকতে হবে। সকল প্রকার নাশকতা প্রতিহত করতে হবে।
পদ্মা সেতুর সৌন্দর্য অবলোকন করতে কবে যাচ্ছেন জানতে চাইলে তিনি বলেন, বীর মুক্তিযোদ্ধারা এই গৌরবের অহংকারের স্থাপনে অবশ্যই যাবো,ইতিপূর্বে এর সৌন্দর্য আমি অবলোকন করেছি। এখন মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে যাব ইনশাল্লাহ।
যারা বলেছে পদ্মসেতু হবেনা, করা সম্ভাব না, তাদের প্রতি আপনার প্রতিক্রিয়া কী জানতে চাইলে তিনি বলেন, যারা বিরোধিতা করেছে তাদের জবাব দিয়েছে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশের উন্নয়নের কাজে ঝরা বাঁধা দিবে, তাদেরকে বীর মুক্তিযোদ্ধারা তথা বাংলার আপামর জনতা তাদেরকে প্রতিহত করবে।
ট্যাগস :

বন্যা পরিস্থিতি উন্নতি হলে, জীবন ও জীবিকার প্রতি গুরুত্ব দিতে হবে : ডিসি মোহসীন উদ্দিন

মুক্তিযুদ্ধের পর পদ্মা সেতু নির্মাণ আরেকটি বিজয়; বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল কালাম চিশতী

আপডেট সময় : ০৪:২০:৩৮ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৬ জুলাই ২০২২
স্টাফ রিপোর্টার : পদ্মা সেতু বাংলার অহংকার, সাহসের প্রতীক, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তথা আওয়ামী লীগ সরকারের অনন্য অবদান। যা অনন্তকাল আওয়ামী লীগের উন্নয়নের নজর হিসেবে থাকবে।
পদ্মা সেতু বাস্তবে রুপ দেওয়া এ বিষয়ে শাহতলী বাজার পরিচালনা কমিটির সেক্রেটারি, দক্ষিণ পাইকদি পাটোয়ারী বাড়ী জামে মসজিদের সভাপতি, সদর উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের দুইবার নির্বাচিত কমান্ডার, বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল কালাম চিশতীর সাথে  কথা হয়। সদর উপজেলার মুক্তিযোদ্ধাদের বর্তমান অবস্থা কেমন জানতে চাইলে তিনি বলেন, জী ভালো ভাবেই চলছে, কারণ বর্তমান সরকার বীর মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য অনেক কিছুই করেছেন, যা মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য কোন সরকার করেনি, সরকার মুক্তিযোদ্ধাদের সকল ধরনের সুযোগ সুবিধা দিয়েছে। আমরা মুক্তিযোদ্ধারা বর্তমান প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার কাছে চিরকৃতজ্ঞ।
এ সরকারের আমলে স্বপ্নের পদ্মা সেতু উদ্বোধন হয়েছে আপনার মতামত কি জানতে চাইলে তিনি বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা এবং বর্তমান মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের আওয়ামী লীগ সরকারের অবদানের জন্য পদ্মা সেতু হয়েছে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানাই দেশের সর্ববৃহৎ সর্বকালের এ সেতু নির্মাণ করার জন্য।
পদ্মা সেতু উদ্বোধন নিয়ে দেশের সব জেলায় একযোগে উৎসব অনুষ্ঠিত হয়েছে এ বিষয়ে তার বক্তব্য জানতে চাইলে তিনি বলেন,সকল জেলায় একযোগে অনুষ্ঠান সম্প্রচার হয়েছে, চরম থাকবে সবারে বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠান। যা স্মরণ রাখার মত। যা আগামী মুক্তিযোদ্ধা প্রজন্ম যুগ যুগ ধরে স্মরণ রাখবে। মুক্তিযুদ্ধের পর পদ্মা সেতু নির্মাণ আমাদের আরেকটি বিজয়।
পদ্মা সেতু নির্মাণে যোগাযোগের ক্ষেত্রে কতটুকু অবদান রাখবে বলে আপনি মনে করেন জানতে চাইলে তিনি বলেন, যোগাযোগের ক্ষেত্রে এক মাইলফলক, বিশ্বের কাছে পদ্মা সেতু একটি মডেল হয়ে থাকবে, শেখ হাসিনা যা বাংলাদেশের জন্য করেছেন তা অন্যান্য দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে।
পদ্মা সেতু নির্মাণে কার অবদান ও ভূমিকা রয়েছে বলে আপনি মনে করেন জানতে চাইলে তিনি বলেন,মাননীয় প্রধানমন্ত্রী সকল বাধা-বিপত্তি উপেক্ষা করে তিনি এ সেতু নির্মাণ করেছেন, পদ্মা সেতু বাংলার মুখ বাংলার অহংকার , পদ্মা সেতু নির্মাণে শেখ হাসিনার অবদান অনস্বীকার্য।
পদ্মা সেতু ধরা বাংলাদেশের উন্নয়ন ওঅর্থনৈতিক কেমন সুফল পাবে বলে আপনি মনে করেন জানতে চাইলে তিনি বলেন, বিশ্বের কাছে বাংলাদেশ আজ উন্নত রাষ্ট্র, বাংলাদেশ শক্তিশালী দেশ হিসাবে বিশ্বের অর্থনৈতিক বাজারে অবদান রাখবে।
পদ্মা সেতু রক্ষণাবেক্ষণে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের অবদান থাকবে কি জানতে চাইলে তিনি বলেন, পদ্মা সেতু রক্ষায় এবং ষড়যন্ত্র মোকাবেলায় মুক্তিযুদ্ধের সোচ্চার আছে। মুক্তিযোদ্ধারা রাজপথের সকল সময় থাকবে এবং আছে।সেতু নিরাপত্তায় আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীকে সজাগ থাকতে হবে। সকল প্রকার নাশকতা প্রতিহত করতে হবে।
পদ্মা সেতুর সৌন্দর্য অবলোকন করতে কবে যাচ্ছেন জানতে চাইলে তিনি বলেন, বীর মুক্তিযোদ্ধারা এই গৌরবের অহংকারের স্থাপনে অবশ্যই যাবো,ইতিপূর্বে এর সৌন্দর্য আমি অবলোকন করেছি। এখন মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে যাব ইনশাল্লাহ।
যারা বলেছে পদ্মসেতু হবেনা, করা সম্ভাব না, তাদের প্রতি আপনার প্রতিক্রিয়া কী জানতে চাইলে তিনি বলেন, যারা বিরোধিতা করেছে তাদের জবাব দিয়েছে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশের উন্নয়নের কাজে ঝরা বাঁধা দিবে, তাদেরকে বীর মুক্তিযোদ্ধারা তথা বাংলার আপামর জনতা তাদেরকে প্রতিহত করবে।