গোলাম মোস্তফা : ৯০ পরবর্তীতে জাতীয় পাটির দুঃসময়ে পল্লীবন্ধু এরশাদের আর্দশকে লালন করে ১৯৯৩ সালে জাতীয় পাটিতে যোগদানের মধ্য দিয়ে এই দলের রাজনীতি করে আসছি।দীর্ঘ এই রাজনৈতিক জীবনে এরশাদ মুক্তি আন্দোলন থেকে আজ পর্যন্ত অনেক ঘাতপ্রতিঘাত কে সহ্য করে এবং সকল লোভ লালসা কে পরিহার করে এখনো এই দলের রাজনীতি করছি। কিন্তু পল্লী বন্ধু এরশাদের আর্দশের সাথে বেঈমানী করে একদিনের জন্যেও কোনো অপশক্তির নিকট মাথানত করি নাই।
তিনি আরো বলেন, দলের স্হানীয় নেতাকর্মীরা যখন যে সময় আমাকে দলের প্রয়োজনে এবং নেতাকর্মীদের সুখ দুঃখে তাঁদের প্রয়োজনে আমার কাছে এসেছে আমি আমার সাধ্য অনুযায়ী চেষ্টা করছি তাদের পাশে দাঁড়ানোর। সেই কারণে দলের তৃণমূলের নেতা-কর্মীদের চাহিদা অনুযায়ী আমি দলের সাধারণ সম্পাদক পদে প্রার্থী হয়েছি। দল যদি মনে করে আমাকে দলের এই দায়িত্ব দিলে সংগঠনের ভালো কাজ হবে এবং আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে চাঁদপুর জেলা কে একটি রাজনৈতিক সাংগঠনিক রুপে দাঁড় করাতে পারবো তাহলে দল আমাকে এই পদে নির্বাচিত করবে।
আমি আমার রাজনৈতিক জীবনে একটি দলের আর্দশ কে লালন করে এরশাদের স্বপ্ন বাস্তবায়নে নিরলস ভাবে কাজ করে যাচ্ছি এবং আজীবন এদলের রাজনীতি করবো। দলের পদ বড় নয়, ঐক্যবদ্ধ নেতৃত্বে দলকে সুসংগঠিত করে এগিয়ে নেওয়া হলো এখন আমাদের মুল দায়িত্ব। তাই আমি চাঁদপুরবাসীর প্রতি অনুরোধ থাকবে আসুন ঐক্যবদ্ধ নেতৃত্বের মধ্য দিয়ে আগামীতে জাতীয় পাটি কে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় নিয়ে পল্লী বন্ধু এরশাদের স্বপ্ন বাস্তবায়ন করি এবং সন্মেলন সফল করার জন্য দলের সকল স্তরের নেতাকর্মীদের প্রতি আহবান রইলো।
উল্লেখ্য অ্যাডঃ আঃ লতিফ শেখ ১৯৯৩ সালে তৎকালীন জাতীয় পাটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান প্রয়াত সাবেক প্রধানমন্ত্রী মিজানুর রহমান চৌধুরী ও সাবেক মহাসচিব আনোয়ার হোসেন মন্জুর হাতে ফুলের তোড়া দিয়ে জাতীয় পাটিতে যোগদান করেন। পরবর্তীতে তিনি জাতীয় যুব সংহতি চাঁদপুর জেলা শাখার আহবায়ক ও সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন।
তিনি জেলা জাতীয় পাটির প্রচার সম্পাদক, যুগ্ম সম্পাদক, সহসভাপতি দায়িত্ব পালন করেন। বর্তমানে তিনি জেলা জাতীয় পাটির যুগ্ম আহবায়ক হিসেবে দায়িত্বে রয়েছেন।